একের পর এক সাফল্যের ঝর্ণাধারায়
¯œাত হচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের অর্জন আজ গতির সামনে এই মুহুর্তে কেউ দাঁড়াবে
না একথা সত্য। নিকট ভবিষ্যতেও হয়তো নয়। তবে সতর্ক থাকতে হবে দূর ভবিষ্যতের
ক্ষেত্রে। কারণ শত্রæরা সাধারণ কেউ নয়। নিঃসন্দেহে তাদের রয়েছে
সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। একটা জাতির উত্থানের সময় যে ¯্রােত আর গতি থাকে
তাতে অনেক কিছুই ভেসে যায়। পৃথিবীর ইতিহাস তাই বলে কিন্তু শত্রæরা ওৎ পেতে
থাকে এর দুর্বল, স্তিমিত আর ঝিমিয়ে পড়ার সময়টার জন্যে। তারা খুব ভালো করে
জানে আজ না হোক কাল এরকম একটা সময় নির্ঘাত আসবে। তখনই তারা ছোবল মারবে।
যারা সা¤্রাজ্যবাদী তারা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই কৌশলেই এগিয়েছে। তাই
বাঙালি জাতিকে সাবধান থাকতে হবে সব সময়ের জন্যে। শত্রæ যে কোন বেশে, কোন
ছলে বলে কৌশলে প্রবেশ করবে তা বোঝা বড় কঠিন।
মিথ কী ও কেন মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজ¯্র গ্রন্ত এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। বিচিত্র এসবের বিষয়, বিচিত্র এইসব গবেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই প্রেক্ষিতে মিথের কোনো সৃনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারণ করা বেশ দুরুহ। কোনো পক্ষ থেকে নৃতত্বের পাঠকদের জানানো হয়েছে যে প্রাচীন ও আধুনিক সাহিত্যে তারা যে মিথের ব্যবহার দেখে থাকেন, তা আসলে মিথ-ই নয়। কেননা তাদের কোনো ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক সংযোগ নেই। কেউ আবার আধুনিক লেখদের ‘মিথোম্যানিয়া’ সম্পর্কেও পাঠকদের সতর্ক করেছেন, কারণ এ হল ইতিহাস থেকে প্রতিক্রিয়াশীল পশ্চাদপসারণ। এ সব সত্ত্বেও সাহিত্য মিথের ব্যবহার সক্রিয় আর বুদ্ধিবৃত্তি বা নন্দনতত্ত্বের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা মিথের আছে। বরং নৃতত্ত্ব ও মনোবিজ্ঞান মিথ সম্পর্কে আমাদের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মিথ সম্পর্কে ব্যাখ্যাও জটিল হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখার গবেষকরাই তাদের নিজস্ব তত্ত্বের আলোকে মিথকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেন। এখানে আমাদের বলার কথা এই যে মানবসমাজের গোড়ায় আদিম ধর্মীয় স্তর থেকে অবচেতন মনের আধুনিক অ
Comments
Post a Comment