Skip to main content

Posts

Showing posts from 2016

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration

মুদারাবা পদ্ধতি

মুদারাবা এমন একটি অংশীদারী কারবার যেখানে এক পক্ষ পূর্ণ মূলধন সরাবরাহ করে আর অন্য পক্ষ শ্রম, অভিজ্ঞতা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে। মূলধনের মালিককে সাহেবে মাল এবং মূলধন ব্যবহারকারীকে মুদারিব বলে। উভয়েই এক বা একাধিক হতে পারে। মুদারাবা দুই প্রকার হতে পারে। যেমনঃ- ১।    মুদারাবা মুতলাক ২।    মুদারাবা মুক্কাইয়াদা ১।    মুদারাবা মুতলাক যে মুদারাবা চুক্তিতে ব্যবসার স্থান, সময়সীমা, শ্রেণী, অংশীদারগণের সংখ্যা, ব্যবসার প্রকৃতি, পরিধি ইত্যাদি কিছুই নির্দিষ্ট থাকে না তাকে মুদারাবা মুতলাক বলা হয়। এ পদ্ধতিতে যে কোন স্থানে, যে কোন পণ্যের স্বাধীনভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে।     ২।    মুদারাবা মুক্কাইয়াদা যে মুদারাবা চুক্তিতে ব্যবসার স্থান, ব্যবসার ধরন, সময়সীমা, অংশীদারগণের সংখ্যা, মালামাল ক্রয়ের বিবরণ, কোথায় বিক্রয় করবে ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়গুলো নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। তাকে মুদারাবা মুক্কাইয়াদা বলে। এ পদ্ধতিতে উদ্যোক্তার পূর্ণ স্বাধীনতা থাকে না। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী সাহেবে আল মালের নির্দেশ মোতাবেক উদ্যোক্তাকে অবশ্যই ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে তা অবৈধ হবে। এ পদ্ধতিতে ইসলামী ব

মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভের পর সবাই প্রতীক্ষায় ছিল বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমান কখন দেশে  ফিরবেন। যাহোক বাঙ্গালীকে খুব বেশী অপেক্ষা করতে হয়নি। পাকিস্তান থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডনের হাইড পার্কে জনসভা শেষে মুজিব সরাসরি ঢাকায় অবতরণ করেন ১০ই জানুয়ারী। ফুলেল শুভেচ্ছায় মুজিবকে বরণ করে নেয় দেশবাসী। বিমানবন্দর থেকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের মুজিবের বাড়ী। সর্বত্রই লোকে লোকারণ্য। প্রাথমিক আনুষ্ঠানিকতা শেষে কর্মী মুজিব তার স্বরূপে ফিরে আসেন। কিশোর বয়স থেকে রাজনীতির সাথে যুক্ত এই মানুষটি অতি সহজেই মানুষের চোখের ভাষা পড়তে পারতেন। মুজিব বুঝতে পারলেন তার করণীয় কী। যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশটাকে দাঁড় করাতে হবে। তিনি উঠে পড়ে লাগলেন। শত্রু-মিত্র নির্বিশেষে দেশ গড়ার কাজে এগিয়ে আসতে আহ্বান জানালেন। এগিয়েও এলো সবাই। কিন্তু সর্বত্রই একটা কিন্তু থেকে যায়। এখানেও থাকল। সবাই যে অতি সহজে অতীত ভুলে একাকার হতে পারলো তা কিন্তু নয়। যাদের অন্তরে রোগ ছিল তারা আরও বেশী ব্যাধিগ্রস্থ হলো। আচার-আচরণে না করলেও মুখায়বে তার অভিব্যক্তি ফুটে উঠতে লাগলো। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সময়কালটা সংক্ষিপ্ত হলেও আমাদের পরবর্তী রাজনীতির গতিধারা মূলতঃ ত

৭৫ থেকে ৯০ ঃ পাকিস্তানাইজেশনের গভীর যড়যন্ত্র

১৯৮১ সালের ৩১শে মে জিয়াউর রহমান চিটাগাং সার্কিট হাউসে গভীর রাতে এক সামরিক ক্যু তে নিহত হন। হত্যাকান্ডে কারা জড়িত ছিলো তা আজও পরিস্কার না হলেও দোষ চাপানো হয় মেজর জেনারেল মঞ্জুরের ঘাড়ে। অবশ্য তিনি তখনও তার কর্মস্থলে কর্মরত ছিলেন। কিন্তু এরকম অনেকেই আছেন যারা আজও বিশ্বাস করেন মঞ্জুরের সুন্দরী স্ত্রীর নিদারুন বুদ্ধিমত্তাই সমস্ত ঘটনার নেপথ্যে। কিন্তুু এসবের সত্যতা আজও প্রমানিত হয়নি। জিয়া সামরিক বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব নিয়েছিলেন ১৯৭৫ সালের ২৪শে আগষ্ট অর্থা ৎ শেখ মুজিব হত্যার ৯ দিন পরেই । ঘটনাটা কাকতালীয় নয়। কারণ ত ৎ কালীন সামরিক বাহিনীর প্রধন কে, এম শফিউল্লাহকে ত ৎ কালীন প্রেসিডেন্ট খোন্দাকর মোশতাক আহমেদ যথেষ্ট অনুগত মনে করেননি। তাই তিনি তার সমমনা জিয়াউর রহমানকে সমারিক বাহিনীর পদে বসান। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস ৩রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ কর্তৃক সংঘটিত ক্যু-তে খোন্দকার শোশতাক ক্ষমতাচ্যুত হলে বাংলাদেশের প্রথম বিচারপতি এ এস এম সায়েম রাষ্ট্রপতি হিসেবে মনোনীত হন। এই মনোনয়ন ছিলো খালেদ মোশারফের। কিন্তু ৭ই নভেম্বরের কাউন্টার ক্যু-তে খালেদ মোশাররফের মৃত্যু হলেও জিয়াউর রহমান আবারও সামরিক বাহিন

১৬ই ডিসেম্বর ঃ বিজয়ের মাহাত্ম্য এবং আমাদের উপলদ্ধি

প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর আসে । যথাযথ মর্যাদায় পালনও হয় । সংবাদপত্রের পাতা জুড়ে এই মহো ৎসব পালনের ছবি কিংবা খবরাদি ছাপাও হয় । আমরা বরাবরের মতো আবেগাপ্লুত হই । পরদিন সকাল সবকিছু ভুলে গিয়ে আবার আগের মতো হয়ে যাই । বিজয় দিবস আমাদের জন্যে অনেক বার্তা নিয়ে আসে । অনেক স্মৃতি নিয়ে আসে । সেসব আমাদের স্পর্শ করে না । আমরা যারা বিখ্যাত তারা শুধু খুঁজে বেড়াই আমাদের কতোটা গুরুত্ব দেওয়া হলো । কতটুকু কাভারেজ পেলাম । যারা অখ্যাত তারা একদিনের ছুটি ভোগ করি । কি অসাধারণ যোগসূত্র উভয় শ্রেণীর । সবাই যার যার মতো করে এর অর্থ খুঁজতে চেষ্টা করি । অথচ কিছু দিবসের নিজস্ব একটা বার্তা আছে । একটা মাহাত্ম্য আছে । আছে একটা অন্য রকম মহিমা । নগরের রাস্তায় যে ছাগলটি একটু পরেই জবাই হবে তার মালিককেও চাঁদা দিতে হচ্ছে । আমাদের জন্য জীবন দিতে আসা প্রানীটিকেও তার শেষ বলিদানের পূর্বে অন্তিম প্রয়াণ ফি প্রদান করতে হয় । কি নিদারুন বৈপরীত্য ।   শেখ হাসিনার কোন নিদের্শ নেই । তবু প্রতি বছর