খবর আছে কি কারো কাছে
কে কোথায় কাকে কিভাবে ভালোবাসছে?
প্রণয় নিয়ে শুধু কথোপকথনই শোনা যায়
এতো প্রণয় তবু (শুনেছি) দীপিকা নাকি ভীষণ গাঁজা খায়
গাঁজা খায় শ্রদ্ধা, অশ্রদ্ধা, সারা আলী
বণবীরও নাকি গাঁজা খেয়ে মাতাল হয়ে
পড়ে থাকে দীপিকার পায়, এভাবে দিন যায়
শুনে কতো গাঁজার খবর
সাথে থাকে শাহরুখ পুত্রের সাজার খবর
(মিথ্যে মামলায়!) অনন্যা পান্ডের ভান্ডে
কতো যে খবর থাকে লুকানো ভেজা আর চোষা
এই মেয়ে নাকি জানেই না গাঁজা যে নেশা
অভিনয় যে পেশা এটাও কি কেউ তাকে বলেনি
ও মেয়ে বলছে সে কিংবা আরিয়ান কেউ এই পথে চলেনি
সত্যি বলতে কি এর সবই আমাদের শোনা খবর জবর
পত্রিকার পাতায় লোভের মাথায় প্রণয়ের ভাজে ভাজে
সাজার কারুকাজে হৃদয়টা সাজে প্রণয়ের বানায় কবর।
মিথ কী ও কেন মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজ¯্র গ্রন্ত এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। বিচিত্র এসবের বিষয়, বিচিত্র এইসব গবেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই প্রেক্ষিতে মিথের কোনো সৃনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারণ করা বেশ দুরুহ। কোনো পক্ষ থেকে নৃতত্বের পাঠকদের জানানো হয়েছে যে প্রাচীন ও আধুনিক সাহিত্যে তারা যে মিথের ব্যবহার দেখে থাকেন, তা আসলে মিথ-ই নয়। কেননা তাদের কোনো ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক সংযোগ নেই। কেউ আবার আধুনিক লেখদের ‘মিথোম্যানিয়া’ সম্পর্কেও পাঠকদের সতর্ক করেছেন, কারণ এ হল ইতিহাস থেকে প্রতিক্রিয়াশীল পশ্চাদপসারণ। এ সব সত্ত্বেও সাহিত্য মিথের ব্যবহার সক্রিয় আর বুদ্ধিবৃত্তি বা নন্দনতত্ত্বের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা মিথের আছে। বরং নৃতত্ত্ব ও মনোবিজ্ঞান মিথ সম্পর্কে আমাদের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মিথ সম্পর্কে ব্যাখ্যাও জটিল হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখার গবেষকরাই তাদের নিজস্ব তত্ত্বের আলোকে মিথকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেন। এখানে আমাদের বলার কথা এই যে মানবসমাজের গোড়ায় আদিম ধর্মীয় স্তর থেকে অবচেতন মনের আধুনিক অ
Comments
Post a Comment