আর কি কখনও কথা হবে?
রেস্তোরার ঝকঝকে টেবিলে সাজানো ডিনার
তোমার উঠে চলে যাওয়া
তারপর থেকে পৃথিবীর সব বাতাস শুষ্ক
সব সাগর মৃত
সব সবুজ নির্র্বাসনে
যারা প্রত্যয়ী ছিলো তারা বিভ্রান্ত
যারা সাহসী ছিলো তারা কাপুরুষ
কবিতা লিখতে গিয়ে অনেক কবি
হারিয়ে গেছে জলপাই বনে
সেখানে তার প্রেমিকার কংকাল
এখনও ফসিল হওয়ার অপেক্ষায়
হাতের আঙুলের রুবি আলো ছড়ায়
তোমাকে কি করে বোঝাবে
অযথা কথা বলার লোক আমি নই
এক রাতে রাত্রি ভ্রমণে বের হয়ে
আমি একটি শহরের যে রূপ দেখেছিলাম
তুমি কি বিশ্বাস করতে পারো
তার চেয়ে এলোমেলো ছিলো আমাদের ভাবনাগুলো
আমি না হয় মেনেই নিলাম
আমি তুচ্ছ ছিলাম
কিন্তু কি-ই বা এসে যায় তাতে
তুমি তো রাণী হতে পারলে না
এরকম কালো ধোয়া কারো কারো মুখকে মলিন করেছে
একরাশ জ্যোৎ¯œা প্লাবন এনেছে ভালোবাসার উর্বর ভূমিতে
এভাবে ভাবতে গেলে হার-জিতের কথা চলে আসে
কিন্তু আমি শুধু বলতে চাই জীবন জুড়ে যে হাহাকার
তোমাকে আমাকে বার বার প্রশ্নবিদ্ধ করেছে যাবতীয় নির্জনতায়
মিথ কী ও কেন মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজ¯্র গ্রন্ত এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। বিচিত্র এসবের বিষয়, বিচিত্র এইসব গবেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই প্রেক্ষিতে মিথের কোনো সৃনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারণ করা বেশ দুরুহ। কোনো পক্ষ থেকে নৃতত্বের পাঠকদের জানানো হয়েছে যে প্রাচীন ও আধুনিক সাহিত্যে তারা যে মিথের ব্যবহার দেখে থাকেন, তা আসলে মিথ-ই নয়। কেননা তাদের কোনো ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক সংযোগ নেই। কেউ আবার আধুনিক লেখদের ‘মিথোম্যানিয়া’ সম্পর্কেও পাঠকদের সতর্ক করেছেন, কারণ এ হল ইতিহাস থেকে প্রতিক্রিয়াশীল পশ্চাদপসারণ। এ সব সত্ত্বেও সাহিত্য মিথের ব্যবহার সক্রিয় আর বুদ্ধিবৃত্তি বা নন্দনতত্ত্বের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা মিথের আছে। বরং নৃতত্ত্ব ও মনোবিজ্ঞান মিথ সম্পর্কে আমাদের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মিথ সম্পর্কে ব্যাখ্যাও জটিল হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখার গবেষকরাই তাদের নিজস্ব তত্ত্বের আলোকে মিথকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেন। এখানে আমাদের বলার কথা এই যে মানবসমাজের গোড়ায় আদিম ধর্মীয় স্তর থেকে অবচেতন মনের আধুনিক অ
Comments
Post a Comment