Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration
মূলতঃ এক এবং অদ্বিতীয় আল্লাহ্তে বিশ্বাস করাই তাওহীদের মূলকথা। আর আমরা সকলেই এটা জানি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে অন্যত্র। বিশ্বাসের বাস্তবায়নে। দৈনন্দিন জীবনে আমাদের কার্যকলাপে। দারুন ধর্মভীরু একজনকেও দেখি বিকল্প কোন কিছুর দ্বারস্থ হতে। যখনই জিজ্ঞেস করা হয়, ওখানে কেন? আপনি কি এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহ্তে বিশ্বাস করেন না। সবকিছু আল্লাহ্র হুকুমেই হয় এটা কি আপনি মানেন না। তার সাফ সাফ জবাব, আমি সব জানি। দাঁড়ান, একটু দেখিনা। জ্যোতিষী কি বলে? শুনতে তো দোষ নেই। না হয় মানলাম না। অসুবিধা কি?
অসুবিধা তো আছেই। বিশ্বাসের ঘরে ঢুকে পড়া ঘুঁনপোকা ক্রমশ: খেয়ে চলেছে
ঈমানের ইমারত। নগরী জুড়ে সুরম্য অট্টালিকা। কংক্রিটের শক্ত গাঁথুনী। মজবুত।
দুর্বল শুধু ঈমানটাই। আমরা সামান্য কোনো ব্যাপারেই আপোষ করতে রাজি না।
রাস্তায় কারো সাথে সামান্য টোকা লাগলেই আমরা বেসামাল। তুলকালাম কান্ড
বাধাতেও দ্বিধা করি না। কিন্তু ঈমানের ব্যাপারেই আমাদের যত আপোষ। কারণ
আমাদের চর্ম চক্ষুতে দুনিয়াবী কাজ করতে খাঁটি ঈমানের গুরুত্বটা কোথাও ধরা
পড়ছে না। যদি বলা হতো যে, খাঁটি ঈমানদার হলে রেসন পওয়া যাবে, দোকানে
ব্যবসা-বাণিজ্য ভাল হবে, তাহলে আমরা প্রতিযোগিতায় নেমে যেতাম। অথচ আল্লাহ্
এমনটাই ওয়াদা করেছেন। প্রতিটি মুমিনের দায়িত্ব তাঁর হাতেই। আমাদের কাছে
আল্লাহ্র ওয়াদার চাইতে মানুষের ওয়াদাই বড় হয়ে গেছে। দুনিয়াবী স্বার্থ
হাসিলের জন্য আমরা আজ এতটাই মরিয়া।
তাওহীদের এই সংকট নতুন কিছু নয়। এই সংকট প্রথম দেখা দিয়েছিল ইবলিশের ক্ষেত্রে। ইবলিশ আল্লাহ্র আদেশ না মেনে গোমরাহীর গোলামী করেছিল। ফলশ্র“তিতে সে অভিশপ্ত হয়ে গেল। এমন পরিণতি আমরা কেউই চাই না। অথচ প্রতিনিয়তই নির্দ্বিধায় আল্লাহ্র হুকুম অমান্য করছি। আল্লাহ্র অসীম রহমতের কারণে আমরা ধ্বংসের হাত থেকে বেঁচে যাচ্ছি। তবে আল্লাহ যখন চুড়ান্তভাবে পাকড়াও করবেন তখন আর কোন পথ থাকবে না।
দুনিয়াবী প্রতিটি কাজে আমরা ভীষণ যতœবান। আমাদের যত জোড়াতালি আল্লাহ্র হুকুম মানার ক্ষেত্রেই। কারণ এর কোন প্রত্যক্ষ ফল আমরা অবলোকন করছি না। কিন্তু অবশ্যই এর পরিণতি আসবে। এর সম্বন্ধে সজাগ থাকাই ঈমান। আর এরই মূল্যায়ণ করা হবে কাল কঠিন কেয়ামতের দিনে।
তাওহীদের এই সংকট নতুন কিছু নয়। এই সংকট প্রথম দেখা দিয়েছিল ইবলিশের ক্ষেত্রে। ইবলিশ আল্লাহ্র আদেশ না মেনে গোমরাহীর গোলামী করেছিল। ফলশ্র“তিতে সে অভিশপ্ত হয়ে গেল। এমন পরিণতি আমরা কেউই চাই না। অথচ প্রতিনিয়তই নির্দ্বিধায় আল্লাহ্র হুকুম অমান্য করছি। আল্লাহ্র অসীম রহমতের কারণে আমরা ধ্বংসের হাত থেকে বেঁচে যাচ্ছি। তবে আল্লাহ যখন চুড়ান্তভাবে পাকড়াও করবেন তখন আর কোন পথ থাকবে না।
দুনিয়াবী প্রতিটি কাজে আমরা ভীষণ যতœবান। আমাদের যত জোড়াতালি আল্লাহ্র হুকুম মানার ক্ষেত্রেই। কারণ এর কোন প্রত্যক্ষ ফল আমরা অবলোকন করছি না। কিন্তু অবশ্যই এর পরিণতি আসবে। এর সম্বন্ধে সজাগ থাকাই ঈমান। আর এরই মূল্যায়ণ করা হবে কাল কঠিন কেয়ামতের দিনে।
Comments
Post a Comment