১৭৫৭ সালের ২৩শে জুন পলাশীর প্রান্তরে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ্-দৌলার পরাজয়ের মধ্য দিয়ে এদেশের স্বাধীনতার শেষ সূর্য অস্তমিত হন। তারপরও এই ভূখন্ডে অনেক সূর্যোদয় হয়েছে। সেই সূর্য আবার পশ্চিমাকাশে লাল আভা নিয়ে অস্তমিত হযেছে। কিন্তু বাঙ্গালীর ভাগ্যাকাশে ২১৩ টি বছর যে সূর্যোদয় হযেছে তা ছিল পরাধীনতার সূর্য। প্রতিটি সূর্যোদয় নিয়ে এসেছে বাঙ্গালীর জন্যে অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট-বঞ্চনা-বিড়ম্বনা।
অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর এই জনপদে আবারও স্বাধীনতার সূর্যোদয় হয়। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, বাঙ্গালীর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে স্বাধীনতার সোনালী সূর্য আবারও আমাদের মুঠোবন্দি হয়। এর মধ্যে জড়িয়ে আছে টানা দু দুটো শতাব্দী। সহস্র গল্পগাঁথা। কোন একটি একক লেখায় তার পুরোটুকুতো দূরে থাক সারমর্মও তুলে ধরা সম্ভব নয়। ১৯০ বছরের ইংরেজ শাসন। ২৩ বছরের পাকিস্তানী শাসন। কেবলমাত্র দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রনা আর বঞ্চনার ইতিহাস। বাঙালীর পক্ষে কোনদিনও এটা ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়।
১৯৭১-এ যে স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়েছিল ২৬শে মার্চে তা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে। ১৭ই এপ্রিল কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় অস্থায়ী প্রবাসী সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সেদিন তা ভিন্ন মাত্রা পায়।
অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর এই জনপদে আবারও স্বাধীনতার সূর্যোদয় হয়। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, বাঙ্গালীর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে স্বাধীনতার সোনালী সূর্য আবারও আমাদের মুঠোবন্দি হয়। এর মধ্যে জড়িয়ে আছে টানা দু দুটো শতাব্দী। সহস্র গল্পগাঁথা। কোন একটি একক লেখায় তার পুরোটুকুতো দূরে থাক সারমর্মও তুলে ধরা সম্ভব নয়। ১৯০ বছরের ইংরেজ শাসন। ২৩ বছরের পাকিস্তানী শাসন। কেবলমাত্র দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রনা আর বঞ্চনার ইতিহাস। বাঙালীর পক্ষে কোনদিনও এটা ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়।
১৯৭১-এ যে স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়েছিল ২৬শে মার্চে তা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে। ১৭ই এপ্রিল কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় অস্থায়ী প্রবাসী সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সেদিন তা ভিন্ন মাত্রা পায়।
Comments
Post a Comment