Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration
রাজনীতিতে বিরোধীতার পাশাপাশি সহনশীলতাও যে প্রয়োজনীয় একটা উপাদান তা রাজনীতিক মাত্রই স্বীকার করেন। নিতান্ত নোংরা রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনাকারী দলসমূহের ইতিহাস ঘাঁটলেও দেখা যাবে রাজনীতির মূল আদর্শগত বিষয়গুলোর প্রতি তারাও শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু বাস্তবতার খাতিরে কিংবা অনেকটা দায়ে পড়েই তাদের বেছে নিতে হয় ভিন্ন পথ। বাংলাদেশের ইতিহাস পর্যালোচনা করলেও রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষেত্রে এসবের খুব একটা অমিল পাওয়া যাবে না। এটাই চেনা বাস্তবতা।
১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগের জন্ম যে প্রেক্ষাপটে তার বাস্তবতাকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। এর মাত্র কিছু দিন আগেই কিন্তু পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল। অথচ জন্মের পরপরই আওয়ামী লীগ পাক নেতাদের চোখে ভিলেনে পরিণত হয়ে গেল। তারপর টানা পোড়েনের ২৭ বছর। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে অবশেষে ১৯৭১। শুধু কথায় চিড়ে ভিজেনি। টানা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম। অত:পর স্বাধীনতা।
১৯৭১ থেকে ১৯৭৫। ভুল বোঝাবুঝি। পাওয়া না পাওয়ার সমান্তরাল রশি টানাটানি। অবশেষে সেই রশি ছিড়ে গেল ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে এসে। দানব তার খোলস থেকে বেরিয়ে ছোবল মারল। কেউ কেউ বলে এটা ইতিহাসেরই পরিণতি। আমি অত শত বুঝিনা। কাজটা মোটেও ভালো হয়নি। কারণ এরপরই নতুন ঠিকানা খোঁজার চেষ্টা। এত সহজে কি সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে যায়। ব্যাপারটা সবচেয়ে ভালো বুঝেছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনিও কম চেষ্টা করেননি। কিন্তু শেষ মেষ মরে বাঁচলেন ১৯৮১ তে এসে।
আরেকজন এসে জুটল। সামরিক শাসক। তবে কিছুটা আলাদা দর্শনের। একই ফুল শুধু ঘ্রাণটা একটু আলাদা। আমরা বুঁদ হয়ে থাকলাম নয়টি বছর। তারপর নাড়ী ছেড়া টান। সবকিছু ছিন্ন ভিন্ন করে গনতন্ত্রের শিশুর জন্ম হলো। ভালোই বলতে হবে। নির্বাচন হলো। কিন্তু চমক ছিলো তাতে। ঘুমিয়ে থাকা বিরুদ্ধবাদীরা নতুন ধারার সাথে যুক্ত হয়ে ঘরে তুলল সোনালী ফসল। ১৯৯১-১৯৯৬ সাল। কিভাবে কাটল সবার জানা। তবুও বলতে হবে সহনশীলতা তখনও ছিলো।
তারপর জয়ী হলো মূলধারা। ১৯৯৭ থেকে ২০০১। অনেক পুরনো হিসেব জমে ছিলো হিসেবের খেরো খাতায়। ঐতিহ্যের জ্বালা অনেক। অনেক কিছু মাথায় রাখতে হয়। হিমসিম খেলেও কোনো মতে সামলে নিলো। কিন্তু আবারও ছন্দ পতন। ২০০১-এ আবার ক্ষমতায় ভিন্ন মতাবলম্বীরা। পুতুলের পিছনে নাচের সূক্ষ্ম কারিগর। সবাই জানে। তবুও চুপচাপ। মনে মনে অনেক কিছুর ভয়। আওয়ামীলীগ আসলে যদি পরকালটাই যায়। কিন্তু সবই অমূলক। যা কিছু চলছিল তা চালানো মুশকিল। পাঁচ বছর ধর্ম কর্ম সব বাদ দিয়ে আখের গোছানোর চেষ্টা। রাজনীতির সরল সমীকরণ। কিন্তু পরিণতি ভালো হলো না। কারা যেন এসে বাঁধ সাধল। বলল এসব করো না। পথ দেখো।
তারপর আরো দুটো বছর। ঘরে ফেরা ২০০৯-এ। ২০১৪ তে আবারও আগলে রাখা। সবই প্রয়োজনের তাগিদে। বাংলাদেশকে ২০২১-এ নিয়ে যেতে হবে। নিয়ে যেতে হবে ২০৪১-এ। দুবৃৃত্তের দ্বারা তা সম্ভব নয়। অন্তহীন চেষ্টা। কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা তো আর বসে থাকে না। তারা চলে গেল মুখোমুখি অবস্থানে।
১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগের জন্ম যে প্রেক্ষাপটে তার বাস্তবতাকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। এর মাত্র কিছু দিন আগেই কিন্তু পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল। অথচ জন্মের পরপরই আওয়ামী লীগ পাক নেতাদের চোখে ভিলেনে পরিণত হয়ে গেল। তারপর টানা পোড়েনের ২৭ বছর। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে অবশেষে ১৯৭১। শুধু কথায় চিড়ে ভিজেনি। টানা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম। অত:পর স্বাধীনতা।
১৯৭১ থেকে ১৯৭৫। ভুল বোঝাবুঝি। পাওয়া না পাওয়ার সমান্তরাল রশি টানাটানি। অবশেষে সেই রশি ছিড়ে গেল ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে এসে। দানব তার খোলস থেকে বেরিয়ে ছোবল মারল। কেউ কেউ বলে এটা ইতিহাসেরই পরিণতি। আমি অত শত বুঝিনা। কাজটা মোটেও ভালো হয়নি। কারণ এরপরই নতুন ঠিকানা খোঁজার চেষ্টা। এত সহজে কি সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে যায়। ব্যাপারটা সবচেয়ে ভালো বুঝেছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনিও কম চেষ্টা করেননি। কিন্তু শেষ মেষ মরে বাঁচলেন ১৯৮১ তে এসে।
আরেকজন এসে জুটল। সামরিক শাসক। তবে কিছুটা আলাদা দর্শনের। একই ফুল শুধু ঘ্রাণটা একটু আলাদা। আমরা বুঁদ হয়ে থাকলাম নয়টি বছর। তারপর নাড়ী ছেড়া টান। সবকিছু ছিন্ন ভিন্ন করে গনতন্ত্রের শিশুর জন্ম হলো। ভালোই বলতে হবে। নির্বাচন হলো। কিন্তু চমক ছিলো তাতে। ঘুমিয়ে থাকা বিরুদ্ধবাদীরা নতুন ধারার সাথে যুক্ত হয়ে ঘরে তুলল সোনালী ফসল। ১৯৯১-১৯৯৬ সাল। কিভাবে কাটল সবার জানা। তবুও বলতে হবে সহনশীলতা তখনও ছিলো।
তারপর জয়ী হলো মূলধারা। ১৯৯৭ থেকে ২০০১। অনেক পুরনো হিসেব জমে ছিলো হিসেবের খেরো খাতায়। ঐতিহ্যের জ্বালা অনেক। অনেক কিছু মাথায় রাখতে হয়। হিমসিম খেলেও কোনো মতে সামলে নিলো। কিন্তু আবারও ছন্দ পতন। ২০০১-এ আবার ক্ষমতায় ভিন্ন মতাবলম্বীরা। পুতুলের পিছনে নাচের সূক্ষ্ম কারিগর। সবাই জানে। তবুও চুপচাপ। মনে মনে অনেক কিছুর ভয়। আওয়ামীলীগ আসলে যদি পরকালটাই যায়। কিন্তু সবই অমূলক। যা কিছু চলছিল তা চালানো মুশকিল। পাঁচ বছর ধর্ম কর্ম সব বাদ দিয়ে আখের গোছানোর চেষ্টা। রাজনীতির সরল সমীকরণ। কিন্তু পরিণতি ভালো হলো না। কারা যেন এসে বাঁধ সাধল। বলল এসব করো না। পথ দেখো।
তারপর আরো দুটো বছর। ঘরে ফেরা ২০০৯-এ। ২০১৪ তে আবারও আগলে রাখা। সবই প্রয়োজনের তাগিদে। বাংলাদেশকে ২০২১-এ নিয়ে যেতে হবে। নিয়ে যেতে হবে ২০৪১-এ। দুবৃৃত্তের দ্বারা তা সম্ভব নয়। অন্তহীন চেষ্টা। কিন্তু বিরুদ্ধবাদীরা তো আর বসে থাকে না। তারা চলে গেল মুখোমুখি অবস্থানে।
Comments
Post a Comment