১. ব্যাংকিং ফেয়ার এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি?
উত্তরঃ বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৫০ শতাংশ লোক প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে ব্যাংকিং কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত। বাকীরা যেমন ব্যাংকিং এর বিষয়গুলো সম্পর্কে অনবহিত তার পাশাপাশি যারা এর সাথে জড়িত তাদের কাছেও ব্যাংকিং এর বিরাট দিগন্তের অনেক কিছ্ইু অজানা। সর্বোপরি সবার পক্ষে একই সঙ্গে সবগুলো ব্যাংকে গিয়ে খোঁজ খবর নেওয়াও সম্ভব নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক এসব সময়োপযোগী বিষয় উপলদ্ধি করেই এই মেলার আয়োজন করেছে। সবচেয়ে বড় কথা সবাইকে ব্যাংকিং এর আওতায় আনতে হলে এরকম কর্মসূচীর বিকল্প নেই।
২. আমরা জানি ২৪-২৮ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো ব্যাংকিং ফেয়ার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখছেন।
উত্তরঃ দেশের অর্থনীতিতে আজ যে পরিবর্তনের হাওয়া তার রূপকার মূলত: বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচী। সেই কর্মসূচীগুলোকে বাস্তবায়নের দায়ভার বহুলাংশেই বাংলাদেশ ব্যাংকের উপর। আর বাংলাদেশ ব্যাংকও বর্তমান গভর্নরের নেতৃত্বে এসব কর্মসূচী পুরোপুরি পালন করে চলছে। এৎববহ ইধহশরহম, ঋরহধহপরধষ ওহপষঁংরড়হ, ঋরহধহপরধষ ষরঃবৎধপু -র বাস্তবায়নের পর বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নজর আরও সুদুরপ্রসারী। ব্যাংকিংকে ঘরে ঘরে সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে এরকম সর্বাত্মক কর্মসূচী হাতে নিতে হবে। সবচয়ে বড় কথা এ ধরনের মেলা দেশে এই প্রথম। এটা সত্যিই চমৎকার একটা আয়োজন। শুরুতেই এই আয়োজন যে অভূতপূর্ব সাড়া জাগিয়েছে তার তুলনা হয় না। আমি মনে করি এটা একটি দারুন সার্থক আয়োজন।
৩. দেশে প্রথমবারের মতো এ ধরনের মেলা দেশের ব্যাংকিং খাত কিংবা জনসাধারনের জন্য কী ধরনের অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন।
উত্তরঃ জানার অধিকার সবারই আছে। বিশেষ করে বিষয়টা যখন অর্থ সংক্রান্ত। আপনার টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে কিংবা সঠিক পদ্ধতিতে ব্যবসা বাণিজ্য করে অর্থ উপার্জন করতে চাইলে আপনাকে পূর্বেই অবহিত হতে হবে। মনে রাখবেন ভাসা ভাসা ধারনা দ্বারা ব্যবসা হয় না। দেশের মানুষকে ব্যাংকিং সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানটি পৌঁছে দিতে হলে ব্যাংকিংকে চার দেয়ালের মধ্যে সীমিত রাখলে হবে না। এরকম খোলা ময়দানে মানুষের কাছাকাছি চলে আসতে হবে। এই মেলার মাধ্যমে সেটি সম্ভব হবে। সবচেয়ে বড় কথা মেলার মাধ্যমে ব্যাংক এবং জনসাধারণ সবাই উপকৃত হবে। আর একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। আমাদের অর্থনীতি ক্রম পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ সম্প্রতি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। এই গন্ডি থেকে বেরিয়ে এসে আলোর মুখ দেখা কিন্তু একদিনে সম্ভব হয়নি। এতে ব্যাংকিং সেক্টরের বিরাট অবদান আছে। এই মেলা মানুষকে ব্যাংকিং সম্মন্ধে খুব কাছ থেকে জানতে এবং ব্যাংকিং এর ভীতি দূর করতে সাহায্য করবে।
৪. দেশের বিনিয়োগে এই ফেয়ার কী ধরণের অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন?
উত্তরঃ ব্যাংকের কাজ মূলতঃ দুটো। আমানত গ্রহনের পাশাপাশি বিনিয়োগ প্রদান করাও ব্যাংকের অন্যতম কাজ। মেলায় আমানতের প্রোডাক্টগুলোর পাশাপাশি বিনিয়োগের প্রোডাক্টগুলোও প্রদর্শন করা হচ্ছে। মানুষ তার ব্যবসায়িক প্রয়োজন অনুসারে জেনে শুনে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। আমি মনে করি মেলার মধ্যমে আমাদের শর্তগুলো তাদের কাছে পৌঁছে যাবে। এতে তারা আগামী দিনগুলোতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে যা তাদের জন্যে ব্যবসায়িক সুফল বয়ে আনবে। সবচেয়ে বড়ো কথা অনেক লোক ব্যবসায় হাত দিতে সাহসী হবে।
৫. আপনার ব্যাংক কি উদ্দেশ্যে ফেয়ারে অংশগ্রহন করছে?
উত্তরঃ এক্সিম ব্যাংক দেশের বর্তমান শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে একেবারে প্রথম দিকে অবস্থান করছে। তাছাড়া ব্যাংকটি ইসলামিক ব্যাংকিং-এ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। সর্বোপরি আমদানী ও রপ্তানীতে অধিক মনোযোগ প্রদানকারী ব্যাংকটির সাধারণ সেবার বহরও অনেক বড়। সবচেয়ে বড় কথা আমরা বরাবরই গ্রাহক বান্ধব। তাই মেলায় আমরা সঠিকভাবে নিজেদেরকে তুলে ধরতে চাই। আমাদের প্রোডাক্টগুলোর পাশাপাশি ব্যাংক সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা দিতে চাই।
উত্তরঃ বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৫০ শতাংশ লোক প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে ব্যাংকিং কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত। বাকীরা যেমন ব্যাংকিং এর বিষয়গুলো সম্পর্কে অনবহিত তার পাশাপাশি যারা এর সাথে জড়িত তাদের কাছেও ব্যাংকিং এর বিরাট দিগন্তের অনেক কিছ্ইু অজানা। সর্বোপরি সবার পক্ষে একই সঙ্গে সবগুলো ব্যাংকে গিয়ে খোঁজ খবর নেওয়াও সম্ভব নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক এসব সময়োপযোগী বিষয় উপলদ্ধি করেই এই মেলার আয়োজন করেছে। সবচেয়ে বড় কথা সবাইকে ব্যাংকিং এর আওতায় আনতে হলে এরকম কর্মসূচীর বিকল্প নেই।
২. আমরা জানি ২৪-২৮ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো ব্যাংকিং ফেয়ার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখছেন।
উত্তরঃ দেশের অর্থনীতিতে আজ যে পরিবর্তনের হাওয়া তার রূপকার মূলত: বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচী। সেই কর্মসূচীগুলোকে বাস্তবায়নের দায়ভার বহুলাংশেই বাংলাদেশ ব্যাংকের উপর। আর বাংলাদেশ ব্যাংকও বর্তমান গভর্নরের নেতৃত্বে এসব কর্মসূচী পুরোপুরি পালন করে চলছে। এৎববহ ইধহশরহম, ঋরহধহপরধষ ওহপষঁংরড়হ, ঋরহধহপরধষ ষরঃবৎধপু -র বাস্তবায়নের পর বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নজর আরও সুদুরপ্রসারী। ব্যাংকিংকে ঘরে ঘরে সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে এরকম সর্বাত্মক কর্মসূচী হাতে নিতে হবে। সবচয়ে বড় কথা এ ধরনের মেলা দেশে এই প্রথম। এটা সত্যিই চমৎকার একটা আয়োজন। শুরুতেই এই আয়োজন যে অভূতপূর্ব সাড়া জাগিয়েছে তার তুলনা হয় না। আমি মনে করি এটা একটি দারুন সার্থক আয়োজন।
৩. দেশে প্রথমবারের মতো এ ধরনের মেলা দেশের ব্যাংকিং খাত কিংবা জনসাধারনের জন্য কী ধরনের অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন।
উত্তরঃ জানার অধিকার সবারই আছে। বিশেষ করে বিষয়টা যখন অর্থ সংক্রান্ত। আপনার টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে কিংবা সঠিক পদ্ধতিতে ব্যবসা বাণিজ্য করে অর্থ উপার্জন করতে চাইলে আপনাকে পূর্বেই অবহিত হতে হবে। মনে রাখবেন ভাসা ভাসা ধারনা দ্বারা ব্যবসা হয় না। দেশের মানুষকে ব্যাংকিং সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানটি পৌঁছে দিতে হলে ব্যাংকিংকে চার দেয়ালের মধ্যে সীমিত রাখলে হবে না। এরকম খোলা ময়দানে মানুষের কাছাকাছি চলে আসতে হবে। এই মেলার মাধ্যমে সেটি সম্ভব হবে। সবচেয়ে বড় কথা মেলার মাধ্যমে ব্যাংক এবং জনসাধারণ সবাই উপকৃত হবে। আর একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। আমাদের অর্থনীতি ক্রম পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ সম্প্রতি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। এই গন্ডি থেকে বেরিয়ে এসে আলোর মুখ দেখা কিন্তু একদিনে সম্ভব হয়নি। এতে ব্যাংকিং সেক্টরের বিরাট অবদান আছে। এই মেলা মানুষকে ব্যাংকিং সম্মন্ধে খুব কাছ থেকে জানতে এবং ব্যাংকিং এর ভীতি দূর করতে সাহায্য করবে।
৪. দেশের বিনিয়োগে এই ফেয়ার কী ধরণের অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন?
উত্তরঃ ব্যাংকের কাজ মূলতঃ দুটো। আমানত গ্রহনের পাশাপাশি বিনিয়োগ প্রদান করাও ব্যাংকের অন্যতম কাজ। মেলায় আমানতের প্রোডাক্টগুলোর পাশাপাশি বিনিয়োগের প্রোডাক্টগুলোও প্রদর্শন করা হচ্ছে। মানুষ তার ব্যবসায়িক প্রয়োজন অনুসারে জেনে শুনে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। আমি মনে করি মেলার মধ্যমে আমাদের শর্তগুলো তাদের কাছে পৌঁছে যাবে। এতে তারা আগামী দিনগুলোতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে যা তাদের জন্যে ব্যবসায়িক সুফল বয়ে আনবে। সবচেয়ে বড়ো কথা অনেক লোক ব্যবসায় হাত দিতে সাহসী হবে।
৫. আপনার ব্যাংক কি উদ্দেশ্যে ফেয়ারে অংশগ্রহন করছে?
উত্তরঃ এক্সিম ব্যাংক দেশের বর্তমান শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে একেবারে প্রথম দিকে অবস্থান করছে। তাছাড়া ব্যাংকটি ইসলামিক ব্যাংকিং-এ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। সর্বোপরি আমদানী ও রপ্তানীতে অধিক মনোযোগ প্রদানকারী ব্যাংকটির সাধারণ সেবার বহরও অনেক বড়। সবচেয়ে বড় কথা আমরা বরাবরই গ্রাহক বান্ধব। তাই মেলায় আমরা সঠিকভাবে নিজেদেরকে তুলে ধরতে চাই। আমাদের প্রোডাক্টগুলোর পাশাপাশি ব্যাংক সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা দিতে চাই।
Comments
Post a Comment