Skip to main content

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration

ব্যাংকিং ফেয়ার

১.    ব্যাংকিং ফেয়ার এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি?
উত্তরঃ বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৫০ শতাংশ লোক প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে ব্যাংকিং কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত। বাকীরা যেমন ব্যাংকিং এর বিষয়গুলো সম্পর্কে অনবহিত তার পাশাপাশি যারা এর সাথে জড়িত তাদের কাছেও ব্যাংকিং এর বিরাট দিগন্তের অনেক কিছ্ইু অজানা। সর্বোপরি সবার পক্ষে একই সঙ্গে সবগুলো ব্যাংকে গিয়ে খোঁজ খবর নেওয়াও সম্ভব নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক এসব সময়োপযোগী বিষয় উপলদ্ধি করেই এই মেলার আয়োজন করেছে। সবচেয়ে বড় কথা সবাইকে ব্যাংকিং এর আওতায় আনতে হলে এরকম কর্মসূচীর বিকল্প নেই।

২.    আমরা জানি ২৪-২৮ নভেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো ব্যাংকিং ফেয়ার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখছেন।
উত্তরঃ দেশের অর্থনীতিতে আজ যে পরিবর্তনের হাওয়া তার রূপকার মূলত: বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচী। সেই কর্মসূচীগুলোকে বাস্তবায়নের দায়ভার বহুলাংশেই বাংলাদেশ ব্যাংকের উপর। আর বাংলাদেশ ব্যাংকও বর্তমান গভর্নরের নেতৃত্বে এসব কর্মসূচী পুরোপুরি পালন করে চলছে। এৎববহ ইধহশরহম, ঋরহধহপরধষ ওহপষঁংরড়হ, ঋরহধহপরধষ ষরঃবৎধপু -র বাস্তবায়নের পর বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নজর আরও সুদুরপ্রসারী। ব্যাংকিংকে ঘরে ঘরে সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে এরকম সর্বাত্মক কর্মসূচী হাতে নিতে হবে। সবচয়ে বড় কথা এ ধরনের মেলা দেশে এই প্রথম। এটা সত্যিই চমৎকার একটা আয়োজন। শুরুতেই এই আয়োজন যে অভূতপূর্ব সাড়া জাগিয়েছে তার তুলনা হয় না। আমি মনে করি এটা একটি দারুন সার্থক আয়োজন।

৩.    দেশে প্রথমবারের মতো এ ধরনের মেলা দেশের ব্যাংকিং খাত কিংবা জনসাধারনের জন্য কী ধরনের অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন।
উত্তরঃ জানার অধিকার সবারই আছে। বিশেষ করে বিষয়টা যখন অর্থ সংক্রান্ত। আপনার টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে কিংবা সঠিক পদ্ধতিতে ব্যবসা বাণিজ্য করে অর্থ উপার্জন করতে চাইলে আপনাকে পূর্বেই অবহিত হতে হবে। মনে রাখবেন ভাসা ভাসা ধারনা দ্বারা ব্যবসা হয় না। দেশের মানুষকে ব্যাংকিং সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানটি পৌঁছে দিতে হলে ব্যাংকিংকে চার দেয়ালের মধ্যে সীমিত রাখলে হবে না। এরকম খোলা ময়দানে মানুষের কাছাকাছি চলে আসতে হবে। এই মেলার মাধ্যমে সেটি সম্ভব হবে। সবচেয়ে বড় কথা মেলার মাধ্যমে ব্যাংক এবং জনসাধারণ সবাই উপকৃত হবে। আর একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। আমাদের অর্থনীতি ক্রম পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ সম্প্রতি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। এই গন্ডি থেকে বেরিয়ে এসে আলোর মুখ দেখা কিন্তু একদিনে সম্ভব হয়নি। এতে ব্যাংকিং সেক্টরের বিরাট অবদান আছে। এই মেলা মানুষকে ব্যাংকিং সম্মন্ধে খুব কাছ থেকে জানতে এবং ব্যাংকিং এর ভীতি দূর করতে সাহায্য করবে।

৪.    দেশের বিনিয়োগে এই ফেয়ার কী ধরণের অবদান রাখবে বলে আপনি মনে করেন?
উত্তরঃ ব্যাংকের কাজ মূলতঃ দুটো। আমানত গ্রহনের পাশাপাশি বিনিয়োগ প্রদান করাও ব্যাংকের অন্যতম কাজ। মেলায় আমানতের প্রোডাক্টগুলোর পাশাপাশি বিনিয়োগের প্রোডাক্টগুলোও প্রদর্শন করা হচ্ছে। মানুষ তার ব্যবসায়িক প্রয়োজন অনুসারে জেনে শুনে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। আমি মনে করি মেলার মধ্যমে আমাদের শর্তগুলো তাদের কাছে পৌঁছে যাবে। এতে তারা আগামী দিনগুলোতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে যা তাদের জন্যে ব্যবসায়িক সুফল বয়ে আনবে। সবচেয়ে বড়ো কথা অনেক লোক ব্যবসায় হাত দিতে সাহসী হবে।

৫.    আপনার ব্যাংক কি উদ্দেশ্যে ফেয়ারে অংশগ্রহন করছে?
উত্তরঃ এক্সিম ব্যাংক দেশের বর্তমান শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে একেবারে প্রথম দিকে অবস্থান করছে। তাছাড়া ব্যাংকটি ইসলামিক ব্যাংকিং-এ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। সর্বোপরি আমদানী ও রপ্তানীতে অধিক মনোযোগ প্রদানকারী ব্যাংকটির সাধারণ সেবার বহরও অনেক বড়। সবচেয়ে বড় কথা আমরা বরাবরই গ্রাহক বান্ধব। তাই মেলায় আমরা সঠিকভাবে নিজেদেরকে তুলে ধরতে চাই। আমাদের প্রোডাক্টগুলোর পাশাপাশি ব্যাংক সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা দিতে চাই।

Comments

Popular posts from this blog

মিথ-পুরাণ ও বিষ্ণু দে-র কবিতা / সৈয়দ কওসর জামাল

মিথ কী ও কেন মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজ¯্র গ্রন্ত এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। বিচিত্র এসবের বিষয়, বিচিত্র এইসব গবেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই প্রেক্ষিতে মিথের কোনো  সৃনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারণ করা বেশ দুরুহ। কোনো পক্ষ থেকে নৃতত্বের পাঠকদের জানানো হয়েছে যে প্রাচীন ও আধুনিক সাহিত্যে তারা যে মিথের ব্যবহার দেখে থাকেন, তা আসলে মিথ-ই নয়। কেননা তাদের কোনো ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক সংযোগ নেই। কেউ আবার আধুনিক লেখদের ‘মিথোম্যানিয়া’ সম্পর্কেও পাঠকদের সতর্ক করেছেন, কারণ এ হল ইতিহাস থেকে প্রতিক্রিয়াশীল পশ্চাদপসারণ। এ সব সত্ত্বেও সাহিত্য মিথের ব্যবহার সক্রিয় আর বুদ্ধিবৃত্তি বা নন্দনতত্ত্বের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা মিথের আছে। বরং নৃতত্ত্ব ও মনোবিজ্ঞান মিথ সম্পর্কে আমাদের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মিথ সম্পর্কে ব্যাখ্যাও জটিল হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখার গবেষকরাই তাদের নিজস্ব তত্ত্বের আলোকে মিথকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেন। এখানে আমাদের বলার কথা এই যে মানবসমাজের গোড়ায় আদিম ধর্মীয় স্তর থেকে অবচেতন  মনের আধুনিক অ

UCPDC - 600 Bangla

ইউসিপিডিসি-৬০০ ধারা-১ঃ ইউসিপিডিসি-এর প্রয়োগঃ ইউসিপিডিসি এর ২০০৭ সালের সংশোধনী আইসিসি পাবলিকেশন ৬০০ এর বিধি বা ধারাসমূহ (স্ট্যাণ্ড বাই লেটার অব ক্রেডিট সহ) সকল এলসিতে প্রয়োগ হবে। এলসিতে নির্দিষ্ট কোন স্থানে উল্লেখ না করলে তা সকল পক্ষের উপরই কার্যকর হবে। ধারা-২ঃ সংজ্ঞা ঃ অন্য কোন অর্থে ব্যবহার না করলে এই বিধিতে এ্যাডাভাইজিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে বোঝাবে যে ইস্যুইং ব্যাংক এর অনুরোধে ঋণপত্র সুবিধা প্রদান করে। গ্রাহক বলতে সেই পক্ষকে বোঝাবে যার অনুরোধে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়। ব্যাংকিং কর্ম দিবস বলতে সেই দিনকেই বুঝাবে যেদিন ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট স্থানে উক্ত বিধি অনুযায়ী নিয়মিতভাবে তার প্রত্যাহিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। বেনিফিসিয়ারী বলতে সেই পক্ষকে বুঝাবে যার পক্ষে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশন বলতে সেই প্রেজেণ্টেশনকে বুঝাবে যা ঋণের সকল শর্তানুযায়ী করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক আদর্শ ব্যাংকিং চর্চার আওতাধীন। কনফার্মেশন বলতে কনফার্মিং ব্যাংক এর পাশাপাশি ইস্যুইং ব্যাংক কর্তৃক সুনির্দিষ্টভাবে একটি কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশনকে অনুমোদন ঝুঝায়। কনফার্মিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে ঝুঝা

ইতিহাসের কবি, কবির ইতিহাস : জীবনানন্দ দাশ / সৈয়দ কওসর জামাল

What thou lov`st is thy true heritage! উত্তরাধিকার হিসেবে আমরা যা কিছু পাই, তার মধ্যেকার ভালোটুকু এবং ইতিহাসের প্রতি যথাযথ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশের ক্ষেত্রে এজরা পাউন্ডের এই পংক্তিটি প্রবাদ হয়ে আছে। এই হেরিটেজ-এর প্রতি মমত্ব যেমন সমাজবদ্ধ মানুষের সহজাত, কবিও তেমনি এখানে খুঁজে পান তাঁর ইতিহাসচেতনার আধারটিকে। হেরিটেজ যেমন ইতিহাস হয়ে ওঠে, এই ইতিহাসও তেমনি কবিতার হেরিটেজ হয়ে যায়। ইতিহাস বিচ্ছুরিত আলো কবির মুখে পড়ে, আর কবিতাও সেই আলোর স্পর্শ পায়।     ইতিহাসে আছে আমাদের রাষ্ট্রীয় ও সমাজজীবনের এক ব্যাপক বিস্তার। এই বিস্তারের দিকে কবিকেও চোখ রাখতে হয়। তবে তা পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্যের জন্য নয়, ইতিহাসের ভিতরের সারসত্যটুকু ও ইতিহাসের মর্মকথাটিকে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির অলোকে খুঁজে নেওয়ার জন্য। কবির চেতনার আলোকে ইতিহাসের দুএকটি মর্মকথা বা সত্যসূত্র শুধু উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। একেই আমরা কবির ইতিহাসচেতনার বলি, যা বহুস্তরীয়, আর তাকে প্রকাশিত হতে দেখি কবিতায় কতো বিচিত্র ভঙ্গিতে। কাব্যপ্রক্রিয়ার এই চেতনা অতি সূক্ষ্মভাবে এক বিশেষ মাত্রা যোগ করে দেয়। অন্য সে কবিতা ইতিহাস নয় ইতিহাসের সারমর্মটুকু বুকে ধরে রাখে। ইতিহাসপাঠে