মুক্তিযুদ্ধ বাঙালী জাতির জীবনে সবচেয়ে গর্বের বিষয়। একমাত্র পরাধীনতার যাতাকলে পিষ্ট জাতিই বুঝতে পারে যে স্বাধীনতার মূল্য কত। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ তাই আমাদের জাতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে সোনালী অধ্যায়। স্বাধীনতাহীন জাতি তার অ¯িতত্ব টিকিয়ে রাখতে পারেনা। পৃথিবীর ইতিহাসে এরকম বহু জাতির বিলুপ্তির ইতিকথা বিবৃত রয়েছে। স্বধীনতা তাই বাঙালী জাতির অ¯িতত্বেরই সমার্থক।
ড. মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন গর্বিত সূর্য সšতান। মুক্তিযুদ্ধের সময় মাত্র চৌদ্দ বছর বয়সী এই তরুন দেশের ডাকে জীবনের মায়া তুচ্ছ করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তখন মূলতঃ তার অনেক কিছুই বোঝার বয়স হয়নি। কিন্তুু এতোটুকু তিনি ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন যে দেশের তাকে প্রয়োজন। কিশোর হায়দার তাই জীবনের সবকিছু তুচ্ছ করে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে। দীর্ঘ নয় মাস মরণপন লড়াই করে অবশেষে ছিনিয়ে এনেছিলেন স্বধীনতার লাল সূর্য খচিত আমাদের রক্তমাখা জাতীয় পতাকা।
ব্যক্তিগত জীবনেও ড: হায়দার একজন সংগ্রামী এবং সফল কর্পোরেট পার্সোনালিটি। সফল ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে দেশের প্রথম সারির ব্যাংক এক্সিম ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও তিনি। দারুন ব্য¯ততার মাঝেও তার হৃদয় জুড়ে থাকে এই দেশের মাটি ও মানুষের স্মৃতি। তাইতো শত কর্মব্য¯ততার মধ্যেও তিনি তার সেই সোনালী অতীতকে তুলে এনেছেন একটি সুন্দর বইয়ের মোড়কের ভেতরে। রোমাঞ্চকর সব স্মৃতিতে ভরপুর নয় মাসের অগ্নিগর্ভ অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ সময়কে তিনি শিল্পীর হাতের নিপুন তুলিতে অংকন করেছেন। দীর্ঘ চুয়াল্লিশ বছর আগে ঘটে যাওয়া দারুন সব হৃদয় ছোঁয়া স্মৃতি দিয়ে থরে থরে সাজিয়েছেন পুরো রচনাটিকে। বইটি এখন আর তার নিজস্ব স্মৃতিচারনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এর বর্ণনার গুনাগুন একে নির্দি®ট গন্ডি পেরিয়ে অনেক দূরে নিয়ে গেছে। সবচেয়ে বড় কথা মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যেকটি স্মৃতিই কতটা মর্মস্পর্শি তা তার রচনার প্রতিটি পাতায় পাতায় সুস্পষ্ট। একথা ভাবতে অবাক লাগে যে এতো ব্যস্ততার মধ্যেও তিনি এতো সুন্দর একটা সমৃদ্ধ রচনা উপহার দিয়েছেন।
ড: হায়দারের জন্মস্থান মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুরে। আর তাই এই বইয়ের বর্ণিত ঘটনাবলীর বি¯তার এবং ব্যাপ্তিও এই এলাকা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলসমূহে। বইটি পড়ার মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধকালীন ২নং সেক্টরের অধীন এই অত্যšত গুরত্বপূর্ন এলাকায় সংঘটিত যুদ্ধের অনেক সঠিক এবং ব¯তুনিষ্ঠ বিষয় জানতে পারবো। দারুন স্মৃতিশক্তির অধিকারী এবং বা¯তব জ্ঞান সম্পন্ন ড: হায়দার আর একবার তার নৈপূন্য প্রদর্শন করেছেন। এতোকাল ধরে স্মৃতির গভীর গোপনে লালিত মনি মুক্তাগুলো তিনি তার যাদুকরী বর্ণনায় তুলে এনেছেন বইয়ের পাতায়। সবচেয়ে বড় কথা নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরে তিনি তার দায়িত্বগুলো পালনে সক্ষম হয়েছেন বলে আমরা মনে করি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি-র মতো একটি হৃদয়গ্রাহী প্রকাশনা উপহার দেওয়ার জন্যে আমরা ড: হায়দারকে আবারও সাধুবাদ জানাচ্ছি।
ড. মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন গর্বিত সূর্য সšতান। মুক্তিযুদ্ধের সময় মাত্র চৌদ্দ বছর বয়সী এই তরুন দেশের ডাকে জীবনের মায়া তুচ্ছ করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তখন মূলতঃ তার অনেক কিছুই বোঝার বয়স হয়নি। কিন্তুু এতোটুকু তিনি ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন যে দেশের তাকে প্রয়োজন। কিশোর হায়দার তাই জীবনের সবকিছু তুচ্ছ করে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে। দীর্ঘ নয় মাস মরণপন লড়াই করে অবশেষে ছিনিয়ে এনেছিলেন স্বধীনতার লাল সূর্য খচিত আমাদের রক্তমাখা জাতীয় পতাকা।
ব্যক্তিগত জীবনেও ড: হায়দার একজন সংগ্রামী এবং সফল কর্পোরেট পার্সোনালিটি। সফল ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে দেশের প্রথম সারির ব্যাংক এক্সিম ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও তিনি। দারুন ব্য¯ততার মাঝেও তার হৃদয় জুড়ে থাকে এই দেশের মাটি ও মানুষের স্মৃতি। তাইতো শত কর্মব্য¯ততার মধ্যেও তিনি তার সেই সোনালী অতীতকে তুলে এনেছেন একটি সুন্দর বইয়ের মোড়কের ভেতরে। রোমাঞ্চকর সব স্মৃতিতে ভরপুর নয় মাসের অগ্নিগর্ভ অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ সময়কে তিনি শিল্পীর হাতের নিপুন তুলিতে অংকন করেছেন। দীর্ঘ চুয়াল্লিশ বছর আগে ঘটে যাওয়া দারুন সব হৃদয় ছোঁয়া স্মৃতি দিয়ে থরে থরে সাজিয়েছেন পুরো রচনাটিকে। বইটি এখন আর তার নিজস্ব স্মৃতিচারনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এর বর্ণনার গুনাগুন একে নির্দি®ট গন্ডি পেরিয়ে অনেক দূরে নিয়ে গেছে। সবচেয়ে বড় কথা মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যেকটি স্মৃতিই কতটা মর্মস্পর্শি তা তার রচনার প্রতিটি পাতায় পাতায় সুস্পষ্ট। একথা ভাবতে অবাক লাগে যে এতো ব্যস্ততার মধ্যেও তিনি এতো সুন্দর একটা সমৃদ্ধ রচনা উপহার দিয়েছেন।
ড: হায়দারের জন্মস্থান মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুরে। আর তাই এই বইয়ের বর্ণিত ঘটনাবলীর বি¯তার এবং ব্যাপ্তিও এই এলাকা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলসমূহে। বইটি পড়ার মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধকালীন ২নং সেক্টরের অধীন এই অত্যšত গুরত্বপূর্ন এলাকায় সংঘটিত যুদ্ধের অনেক সঠিক এবং ব¯তুনিষ্ঠ বিষয় জানতে পারবো। দারুন স্মৃতিশক্তির অধিকারী এবং বা¯তব জ্ঞান সম্পন্ন ড: হায়দার আর একবার তার নৈপূন্য প্রদর্শন করেছেন। এতোকাল ধরে স্মৃতির গভীর গোপনে লালিত মনি মুক্তাগুলো তিনি তার যাদুকরী বর্ণনায় তুলে এনেছেন বইয়ের পাতায়। সবচেয়ে বড় কথা নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরে তিনি তার দায়িত্বগুলো পালনে সক্ষম হয়েছেন বলে আমরা মনে করি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি-র মতো একটি হৃদয়গ্রাহী প্রকাশনা উপহার দেওয়ার জন্যে আমরা ড: হায়দারকে আবারও সাধুবাদ জানাচ্ছি।
Comments
Post a Comment