Skip to main content

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration

বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন

বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন এর সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতি, ঊঢওগ ইধহশ এর পরিচালনা পর্ষদের মাননীয় পরিচালক, বিশিষ্ট সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন এর সম্মানিত সভাপতি জনাব এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুল, ঊঢওগ ইধহশ এর প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীবৃন্দ, বিশিষ্ট ক্রীড়ানুরাগী ও ক্রীড়াবিদগন, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এবং উপস্থিত গণমাধ্যমের  সাংবাদিক বন্ধুরা।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।


সত্যিই কর্মচাঞ্চল্যে সরব একটি ফেডারেশনের নাম বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন। ফেডারেশন কর্মকর্তাদের আন্তরিকতায় সারা বছরই খেলোয়াড়দের পদচারণায় মুখর থাকে শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী হ্যান্ডবল স্টেডিয়াম। একের পর এক সব প্রতিযোগিতার আয়োজনে দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছে বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন।

আমরা জানি বর্তমান সরকার খেলাধুলাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়ই বাংলাদেশের খেলাধুলা আজকের এই অবস্থানে আসতে সক্ষম হয়েছে। এটা আগামীতেও চালু থাকবে।

বাংলাদেশে হ্যান্ডবলের ইতিহাস সুদীর্ঘ না হলেও আশির দশকে এর বিকাশ শুরু হয়েছিল। আমরা অনেকেই জানি ১৯৮২ সাল থেকে এখানে হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতের অন্যতম প্রাণপুরুষ তৎকালীন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া নিয়ন্ত্রন বোর্ডের সভাপতি লেঃ কর্নেল (অবঃ) এম এ হামিদ, পিএসসি র নেতৃত্বে এর যাত্রা শুরু হয়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তৎকালীন সহকারী পরিচালক প্রয়াত সিদ্দিকুর রহমান মুন্সী এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব আসাদুজ্জামান কোহিনুর এর সর্বাত্মক সহযোগিতায় এই অত্যন্ত জনপ্রিয় খেলটিকে বাংলাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া সম্ভব হয়েছে। আমরা জানি জনাব আসাদুজ্জামান কোহিনুর বর্তমানেও এই প্রতিষ্ঠানের জেনারেল সেক্রেটারী হিসেবে কর্মরত আছেন। 

খেলাধুলায় বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান সারা পৃথিবীতে উজ্জ¦ল। ক্রিকেট বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। গলফেও ইতোমধ্যে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক কাতারে পৌঁছে গেছে। হ্যান্ডবলের সাফল্যকেও আমাদের ছোট করে দেখার অবকাশ নেই। ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ওঐঋ ট্রফিতে বাংলাদেশ মহিলা হ্যান্ডবল দল বাংলাদেশের চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান মহিলা হ্যান্ডবল দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। এই টুর্নামেন্টটি পাকিস্তানের ফয়সালাবাদে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পুরো টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের সাফল্য ছিলো উল্লেখ করার মতো। বাংলাদেশ পাকিস্তানের পাশাপাশি শক্তিশালী ইয়েমেন এবং আফগানিস্থানকেও পরাজিত করেছিল। টুর্নামেন্টের একটি খেলায়ও বাংলাদেশ দল পরাজিত হয়নি।

সবশেষে বলতে  চাই সাহসী উদ্যমী বাংগালী জাতি যেখানেই হাত দিয়েছে সেখানেই সোনা ফলেছে। যে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সেখান থেকেই বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস হ্যান্ডবলে বাংলাদেশের আরও উন্নতি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা এবং বেশি বেশি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা জরুরী। এক্সিম ব্যাংক অতীতে যেমন এই ফেডারেশনের পাশে ছিলো আগামী দিনেও তেমনি পাশে থাকবে।

আমি হ্যান্ডবল ফেডারেশনের কর্তাব্যক্তিদের সুস্বাস্থ্য এবং এই খেলাটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।

Comments

Popular posts from this blog

মিথ-পুরাণ ও বিষ্ণু দে-র কবিতা / সৈয়দ কওসর জামাল

মিথ কী ও কেন মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজ¯্র গ্রন্ত এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। বিচিত্র এসবের বিষয়, বিচিত্র এইসব গবেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই প্রেক্ষিতে মিথের কোনো  সৃনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারণ করা বেশ দুরুহ। কোনো পক্ষ থেকে নৃতত্বের পাঠকদের জানানো হয়েছে যে প্রাচীন ও আধুনিক সাহিত্যে তারা যে মিথের ব্যবহার দেখে থাকেন, তা আসলে মিথ-ই নয়। কেননা তাদের কোনো ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক সংযোগ নেই। কেউ আবার আধুনিক লেখদের ‘মিথোম্যানিয়া’ সম্পর্কেও পাঠকদের সতর্ক করেছেন, কারণ এ হল ইতিহাস থেকে প্রতিক্রিয়াশীল পশ্চাদপসারণ। এ সব সত্ত্বেও সাহিত্য মিথের ব্যবহার সক্রিয় আর বুদ্ধিবৃত্তি বা নন্দনতত্ত্বের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা মিথের আছে। বরং নৃতত্ত্ব ও মনোবিজ্ঞান মিথ সম্পর্কে আমাদের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মিথ সম্পর্কে ব্যাখ্যাও জটিল হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখার গবেষকরাই তাদের নিজস্ব তত্ত্বের আলোকে মিথকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেন। এখানে আমাদের বলার কথা এই যে মানবসমাজের গোড়ায় আদিম ধর্মীয় স্তর থেকে অবচেতন  মনের আধুনিক অ

UCPDC - 600 Bangla

ইউসিপিডিসি-৬০০ ধারা-১ঃ ইউসিপিডিসি-এর প্রয়োগঃ ইউসিপিডিসি এর ২০০৭ সালের সংশোধনী আইসিসি পাবলিকেশন ৬০০ এর বিধি বা ধারাসমূহ (স্ট্যাণ্ড বাই লেটার অব ক্রেডিট সহ) সকল এলসিতে প্রয়োগ হবে। এলসিতে নির্দিষ্ট কোন স্থানে উল্লেখ না করলে তা সকল পক্ষের উপরই কার্যকর হবে। ধারা-২ঃ সংজ্ঞা ঃ অন্য কোন অর্থে ব্যবহার না করলে এই বিধিতে এ্যাডাভাইজিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে বোঝাবে যে ইস্যুইং ব্যাংক এর অনুরোধে ঋণপত্র সুবিধা প্রদান করে। গ্রাহক বলতে সেই পক্ষকে বোঝাবে যার অনুরোধে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়। ব্যাংকিং কর্ম দিবস বলতে সেই দিনকেই বুঝাবে যেদিন ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট স্থানে উক্ত বিধি অনুযায়ী নিয়মিতভাবে তার প্রত্যাহিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। বেনিফিসিয়ারী বলতে সেই পক্ষকে বুঝাবে যার পক্ষে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশন বলতে সেই প্রেজেণ্টেশনকে বুঝাবে যা ঋণের সকল শর্তানুযায়ী করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক আদর্শ ব্যাংকিং চর্চার আওতাধীন। কনফার্মেশন বলতে কনফার্মিং ব্যাংক এর পাশাপাশি ইস্যুইং ব্যাংক কর্তৃক সুনির্দিষ্টভাবে একটি কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশনকে অনুমোদন ঝুঝায়। কনফার্মিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে ঝুঝা

ইতিহাসের কবি, কবির ইতিহাস : জীবনানন্দ দাশ / সৈয়দ কওসর জামাল

What thou lov`st is thy true heritage! উত্তরাধিকার হিসেবে আমরা যা কিছু পাই, তার মধ্যেকার ভালোটুকু এবং ইতিহাসের প্রতি যথাযথ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশের ক্ষেত্রে এজরা পাউন্ডের এই পংক্তিটি প্রবাদ হয়ে আছে। এই হেরিটেজ-এর প্রতি মমত্ব যেমন সমাজবদ্ধ মানুষের সহজাত, কবিও তেমনি এখানে খুঁজে পান তাঁর ইতিহাসচেতনার আধারটিকে। হেরিটেজ যেমন ইতিহাস হয়ে ওঠে, এই ইতিহাসও তেমনি কবিতার হেরিটেজ হয়ে যায়। ইতিহাস বিচ্ছুরিত আলো কবির মুখে পড়ে, আর কবিতাও সেই আলোর স্পর্শ পায়।     ইতিহাসে আছে আমাদের রাষ্ট্রীয় ও সমাজজীবনের এক ব্যাপক বিস্তার। এই বিস্তারের দিকে কবিকেও চোখ রাখতে হয়। তবে তা পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্যের জন্য নয়, ইতিহাসের ভিতরের সারসত্যটুকু ও ইতিহাসের মর্মকথাটিকে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির অলোকে খুঁজে নেওয়ার জন্য। কবির চেতনার আলোকে ইতিহাসের দুএকটি মর্মকথা বা সত্যসূত্র শুধু উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। একেই আমরা কবির ইতিহাসচেতনার বলি, যা বহুস্তরীয়, আর তাকে প্রকাশিত হতে দেখি কবিতায় কতো বিচিত্র ভঙ্গিতে। কাব্যপ্রক্রিয়ার এই চেতনা অতি সূক্ষ্মভাবে এক বিশেষ মাত্রা যোগ করে দেয়। অন্য সে কবিতা ইতিহাস নয় ইতিহাসের সারমর্মটুকু বুকে ধরে রাখে। ইতিহাসপাঠে