বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন এর সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতি, ঊঢওগ ইধহশ এর পরিচালনা পর্ষদের মাননীয় পরিচালক, বিশিষ্ট সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ এবং বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন এর সম্মানিত সভাপতি জনাব এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুল, ঊঢওগ ইধহশ এর প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীবৃন্দ, বিশিষ্ট ক্রীড়ানুরাগী ও ক্রীড়াবিদগন, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এবং উপস্থিত গণমাধ্যমের সাংবাদিক বন্ধুরা।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
সত্যিই কর্মচাঞ্চল্যে সরব একটি ফেডারেশনের নাম বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন। ফেডারেশন কর্মকর্তাদের আন্তরিকতায় সারা বছরই খেলোয়াড়দের পদচারণায় মুখর থাকে শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী হ্যান্ডবল স্টেডিয়াম। একের পর এক সব প্রতিযোগিতার আয়োজনে দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছে বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন।
আমরা জানি বর্তমান সরকার খেলাধুলাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়ই বাংলাদেশের খেলাধুলা আজকের এই অবস্থানে আসতে সক্ষম হয়েছে। এটা আগামীতেও চালু থাকবে।
বাংলাদেশে হ্যান্ডবলের ইতিহাস সুদীর্ঘ না হলেও আশির দশকে এর বিকাশ শুরু হয়েছিল। আমরা অনেকেই জানি ১৯৮২ সাল থেকে এখানে হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতের অন্যতম প্রাণপুরুষ তৎকালীন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া নিয়ন্ত্রন বোর্ডের সভাপতি লেঃ কর্নেল (অবঃ) এম এ হামিদ, পিএসসি র নেতৃত্বে এর যাত্রা শুরু হয়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তৎকালীন সহকারী পরিচালক প্রয়াত সিদ্দিকুর রহমান মুন্সী এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব আসাদুজ্জামান কোহিনুর এর সর্বাত্মক সহযোগিতায় এই অত্যন্ত জনপ্রিয় খেলটিকে বাংলাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া সম্ভব হয়েছে। আমরা জানি জনাব আসাদুজ্জামান কোহিনুর বর্তমানেও এই প্রতিষ্ঠানের জেনারেল সেক্রেটারী হিসেবে কর্মরত আছেন।
খেলাধুলায় বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান সারা পৃথিবীতে উজ্জ¦ল। ক্রিকেট বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। গলফেও ইতোমধ্যে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক কাতারে পৌঁছে গেছে। হ্যান্ডবলের সাফল্যকেও আমাদের ছোট করে দেখার অবকাশ নেই। ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ওঐঋ ট্রফিতে বাংলাদেশ মহিলা হ্যান্ডবল দল বাংলাদেশের চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান মহিলা হ্যান্ডবল দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। এই টুর্নামেন্টটি পাকিস্তানের ফয়সালাবাদে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পুরো টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের সাফল্য ছিলো উল্লেখ করার মতো। বাংলাদেশ পাকিস্তানের পাশাপাশি শক্তিশালী ইয়েমেন এবং আফগানিস্থানকেও পরাজিত করেছিল। টুর্নামেন্টের একটি খেলায়ও বাংলাদেশ দল পরাজিত হয়নি।
সবশেষে বলতে চাই সাহসী উদ্যমী বাংগালী জাতি যেখানেই হাত দিয়েছে সেখানেই সোনা ফলেছে। যে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সেখান থেকেই বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস হ্যান্ডবলে বাংলাদেশের আরও উন্নতি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা এবং বেশি বেশি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা জরুরী। এক্সিম ব্যাংক অতীতে যেমন এই ফেডারেশনের পাশে ছিলো আগামী দিনেও তেমনি পাশে থাকবে।
আমি হ্যান্ডবল ফেডারেশনের কর্তাব্যক্তিদের সুস্বাস্থ্য এবং এই খেলাটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
সত্যিই কর্মচাঞ্চল্যে সরব একটি ফেডারেশনের নাম বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন। ফেডারেশন কর্মকর্তাদের আন্তরিকতায় সারা বছরই খেলোয়াড়দের পদচারণায় মুখর থাকে শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী হ্যান্ডবল স্টেডিয়াম। একের পর এক সব প্রতিযোগিতার আয়োজনে দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছে বাংলাদেশ হ্যান্ডবল ফেডারেশন।
আমরা জানি বর্তমান সরকার খেলাধুলাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়ই বাংলাদেশের খেলাধুলা আজকের এই অবস্থানে আসতে সক্ষম হয়েছে। এটা আগামীতেও চালু থাকবে।
বাংলাদেশে হ্যান্ডবলের ইতিহাস সুদীর্ঘ না হলেও আশির দশকে এর বিকাশ শুরু হয়েছিল। আমরা অনেকেই জানি ১৯৮২ সাল থেকে এখানে হ্যান্ডবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশের ক্রীড়া জগতের অন্যতম প্রাণপুরুষ তৎকালীন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া নিয়ন্ত্রন বোর্ডের সভাপতি লেঃ কর্নেল (অবঃ) এম এ হামিদ, পিএসসি র নেতৃত্বে এর যাত্রা শুরু হয়। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তৎকালীন সহকারী পরিচালক প্রয়াত সিদ্দিকুর রহমান মুন্সী এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব আসাদুজ্জামান কোহিনুর এর সর্বাত্মক সহযোগিতায় এই অত্যন্ত জনপ্রিয় খেলটিকে বাংলাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া সম্ভব হয়েছে। আমরা জানি জনাব আসাদুজ্জামান কোহিনুর বর্তমানেও এই প্রতিষ্ঠানের জেনারেল সেক্রেটারী হিসেবে কর্মরত আছেন।
খেলাধুলায় বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান সারা পৃথিবীতে উজ্জ¦ল। ক্রিকেট বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। গলফেও ইতোমধ্যে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক কাতারে পৌঁছে গেছে। হ্যান্ডবলের সাফল্যকেও আমাদের ছোট করে দেখার অবকাশ নেই। ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ওঐঋ ট্রফিতে বাংলাদেশ মহিলা হ্যান্ডবল দল বাংলাদেশের চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান মহিলা হ্যান্ডবল দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। এই টুর্নামেন্টটি পাকিস্তানের ফয়সালাবাদে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পুরো টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের সাফল্য ছিলো উল্লেখ করার মতো। বাংলাদেশ পাকিস্তানের পাশাপাশি শক্তিশালী ইয়েমেন এবং আফগানিস্থানকেও পরাজিত করেছিল। টুর্নামেন্টের একটি খেলায়ও বাংলাদেশ দল পরাজিত হয়নি।
সবশেষে বলতে চাই সাহসী উদ্যমী বাংগালী জাতি যেখানেই হাত দিয়েছে সেখানেই সোনা ফলেছে। যে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সেখান থেকেই বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস হ্যান্ডবলে বাংলাদেশের আরও উন্নতি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা এবং বেশি বেশি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা জরুরী। এক্সিম ব্যাংক অতীতে যেমন এই ফেডারেশনের পাশে ছিলো আগামী দিনেও তেমনি পাশে থাকবে।
আমি হ্যান্ডবল ফেডারেশনের কর্তাব্যক্তিদের সুস্বাস্থ্য এবং এই খেলাটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
Comments
Post a Comment