Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration
আজকের এই অনন্য বিকেলে বাংলাদেশের চিত্রকলার জীবন্ত কিংবদন্তী শিল্পী হাসেম খানকে নিয়ে ৫৫ জন বিশিষ্ট কবির নিবেদনে রচিত ”ছবির কবি হাসেম খান” শীর্ষক গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে উপস্থিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় অর্থমন্ত্র্রী জনাব আবুল মাল আব্দুল মুহিত, অনুষ্ঠানের সম্মানিত সভাপতি এমিরিটাস অধ্যাপক জনাব আনিসুজ্জামান, উপস্থিত সম্মানিত অতিথিবৃন্দ এবং সর্বস্তরের দর্শক-শ্রোতা ও গনমাধ্যমের সাংবাদিক বন্ধুরা। আসসালামু আলাইকুম।
এ রকম একটি চমৎকার আয়োজনে আসতে পেরে আমি সত্যিই আনন্দিত। সত্যি কথা বলতে কি যাকে নিয়ে এই আয়োজন তিনি বরাবরই আমাদের জাতীয় চেতনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করা একজন অনন্য মানুষ। শিল্পী হাসেম খান তার সম্পর্কে দীর্ঘ আলোচনার দাবি রাখেন।
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য বরাবরই ছবির মতো। এর থেকে যে কোন একটি টুকরো উঠিয়ে নিলে সেটাই একটা অনিন্দ্য সুন্দর চিত্রকর্মে পরিণত হয়। শিল্পী হাসেম খান সেটাই করে দেখিয়েছেন। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন এবং এস. এম. সুলতান পরবর্তী বাংলাদেশের চিত্রকলাকে তিনি এক ভিন্ন উচ্চতায় উন্নীত করেছেন। শিল্পী হাসেম খান সম্পর্কে কম বেশী সবারই জানা। তবুও বর্ষীয়ান এই শিল্পীর সম্পর্কে কিছু বলতে ইচ্ছে করে।
শিল্পী হাসেম খানের জন্ম ১৯৪৩ সালে চাঁদপুরে। তিনি ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ থেকে ¯œাতক হন। বিগত ৪৪ বছর ধরে তিনি এই প্রতিষ্ঠানেই শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি শিক্ষকতার পেশা থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তার চিত্রকর্মগুলো মূলতঃ আবহমান বাংলার গ্রামীন জীবনের প্রতিচ্ছবি। চিত্রকর্মে অবদানের জন্য তিনি একুশে পদক এবং স্বাধীনতা পদক লাভ করেন। তিনি একজন স্বনাম ধন্য মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের উপর তার অনেক বিখ্যাত চিত্রকর্ম রয়েছে।
তার চিত্রকর্মের উপর দেশে-বিদেশে অনেক প্রদর্শনী হয়েছে। জাপানের টোকিওতে ১৯৮৯ সালে একটা চমৎকার প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। এছাড়াও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, জাতীয় যাদুঘর, বেঙ্গল গ্যালারী, শিল্পাঙ্গন গ্যালারীতে তার অনেক সফল প্রদর্শনী হয়েছে। ১৯৬১-৬৩ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সিরামিক্স -এর উপর চিত্রকর্মের গবেষনা নিয়ে কাজ করেন। বইয়ের প্রচ্ছদ ও অন্যান্য পরিকল্পনার উপর ১৯৭৯ সালে জাপান থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ লাভ করেন।
হাসেম খান বিভিন্ন সময়ে অনেকগুলো যৌথ প্রদর্শনীতেও অংশ গ্রহণ করেন। তার আঁকা চিত্রগুলো বরাবরই জ্ঞানী-গুনীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। সাধারণ মানুষের জন্যেও এগুলো আনন্দের খোরাক। হাসেম খানের অনেক প্রকাশনাও রয়েছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘‘চারুকলা পাঠ”, ‘‘গুলিবিদ্ধ একাত্তর”। এ ছাড়াও চার খন্ডে লেখা তার চিত্রকলা শেখার বইটিও ভীষন গুরুত্বপূর্ণ। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের উপর তার রয়েছে একাধিক রচনা। বর্তমানে তিনি স্বাধীন চিত্রশিল্পী হিসেবে কর্মরত আছেন।
আমরা সবাই জানি ২০১৬ সালের ১৬ই এপ্রিল তিনি পঁচাত্তরে পা রাখতে চলেছেন। গুনী এই শিল্পী আমাদের মাঝে জীবনের যে বছরগুলো পার করেছেন তার প্রতিটি দিন স্বর্নালী মহিমায় ভরপুর। চিত্র কর্মের অৎস্র ধারায় সমান পারদর্শী এই মানুষটি সারাজীবন কথা বলেছেন ছবির ভাষায়। এঁকেছেন অনবদ্য সব ছবি। আজীবন সচেতন এই মানুষটি তাই সত্যিই শ্রদ্ধার দাবীদার। হাসেম খানকে নিয়ে এই প্রকাশনা সত্যিই যথাযথ ও সময়োপযোগী। তার হাত ধরে বাংলাদেশের চিত্রকলা অনেক দূর এসেছে। আগামী দিনেও তা আরও বহুদূর যাবে। আমরা শিল্পীর দীর্ঘায়ু এবং উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।
এ রকম একটি চমৎকার আয়োজনে আসতে পেরে আমি সত্যিই আনন্দিত। সত্যি কথা বলতে কি যাকে নিয়ে এই আয়োজন তিনি বরাবরই আমাদের জাতীয় চেতনার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করা একজন অনন্য মানুষ। শিল্পী হাসেম খান তার সম্পর্কে দীর্ঘ আলোচনার দাবি রাখেন।
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য বরাবরই ছবির মতো। এর থেকে যে কোন একটি টুকরো উঠিয়ে নিলে সেটাই একটা অনিন্দ্য সুন্দর চিত্রকর্মে পরিণত হয়। শিল্পী হাসেম খান সেটাই করে দেখিয়েছেন। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন এবং এস. এম. সুলতান পরবর্তী বাংলাদেশের চিত্রকলাকে তিনি এক ভিন্ন উচ্চতায় উন্নীত করেছেন। শিল্পী হাসেম খান সম্পর্কে কম বেশী সবারই জানা। তবুও বর্ষীয়ান এই শিল্পীর সম্পর্কে কিছু বলতে ইচ্ছে করে।
শিল্পী হাসেম খানের জন্ম ১৯৪৩ সালে চাঁদপুরে। তিনি ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ থেকে ¯œাতক হন। বিগত ৪৪ বছর ধরে তিনি এই প্রতিষ্ঠানেই শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি শিক্ষকতার পেশা থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তার চিত্রকর্মগুলো মূলতঃ আবহমান বাংলার গ্রামীন জীবনের প্রতিচ্ছবি। চিত্রকর্মে অবদানের জন্য তিনি একুশে পদক এবং স্বাধীনতা পদক লাভ করেন। তিনি একজন স্বনাম ধন্য মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের উপর তার অনেক বিখ্যাত চিত্রকর্ম রয়েছে।
তার চিত্রকর্মের উপর দেশে-বিদেশে অনেক প্রদর্শনী হয়েছে। জাপানের টোকিওতে ১৯৮৯ সালে একটা চমৎকার প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। এছাড়াও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, জাতীয় যাদুঘর, বেঙ্গল গ্যালারী, শিল্পাঙ্গন গ্যালারীতে তার অনেক সফল প্রদর্শনী হয়েছে। ১৯৬১-৬৩ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সিরামিক্স -এর উপর চিত্রকর্মের গবেষনা নিয়ে কাজ করেন। বইয়ের প্রচ্ছদ ও অন্যান্য পরিকল্পনার উপর ১৯৭৯ সালে জাপান থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ লাভ করেন।
হাসেম খান বিভিন্ন সময়ে অনেকগুলো যৌথ প্রদর্শনীতেও অংশ গ্রহণ করেন। তার আঁকা চিত্রগুলো বরাবরই জ্ঞানী-গুনীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। সাধারণ মানুষের জন্যেও এগুলো আনন্দের খোরাক। হাসেম খানের অনেক প্রকাশনাও রয়েছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘‘চারুকলা পাঠ”, ‘‘গুলিবিদ্ধ একাত্তর”। এ ছাড়াও চার খন্ডে লেখা তার চিত্রকলা শেখার বইটিও ভীষন গুরুত্বপূর্ণ। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের উপর তার রয়েছে একাধিক রচনা। বর্তমানে তিনি স্বাধীন চিত্রশিল্পী হিসেবে কর্মরত আছেন।
আমরা সবাই জানি ২০১৬ সালের ১৬ই এপ্রিল তিনি পঁচাত্তরে পা রাখতে চলেছেন। গুনী এই শিল্পী আমাদের মাঝে জীবনের যে বছরগুলো পার করেছেন তার প্রতিটি দিন স্বর্নালী মহিমায় ভরপুর। চিত্র কর্মের অৎস্র ধারায় সমান পারদর্শী এই মানুষটি সারাজীবন কথা বলেছেন ছবির ভাষায়। এঁকেছেন অনবদ্য সব ছবি। আজীবন সচেতন এই মানুষটি তাই সত্যিই শ্রদ্ধার দাবীদার। হাসেম খানকে নিয়ে এই প্রকাশনা সত্যিই যথাযথ ও সময়োপযোগী। তার হাত ধরে বাংলাদেশের চিত্রকলা অনেক দূর এসেছে। আগামী দিনেও তা আরও বহুদূর যাবে। আমরা শিল্পীর দীর্ঘায়ু এবং উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।
Comments
Post a Comment