মুদারাবা এমন একটি অংশীদারী কারবার যেখানে এক পক্ষ পূর্ণ মূলধন সরাবরাহ করে আর অন্য পক্ষ শ্রম, অভিজ্ঞতা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে। মূলধনের মালিককে সাহেবে মাল এবং মূলধন ব্যবহারকারীকে মুদারিব বলে। উভয়েই এক বা একাধিক হতে পারে।
মুদারাবা দুই প্রকার হতে পারে। যেমনঃ-
১। মুদারাবা মুতলাক
২। মুদারাবা মুক্কাইয়াদা
১। মুদারাবা মুতলাক
যে মুদারাবা চুক্তিতে ব্যবসার স্থান, সময়সীমা, শ্রেণী, অংশীদারগণের সংখ্যা, ব্যবসার প্রকৃতি, পরিধি ইত্যাদি কিছুই নির্দিষ্ট থাকে না তাকে মুদারাবা মুতলাক বলা হয়। এ পদ্ধতিতে যে কোন স্থানে, যে কোন পণ্যের স্বাধীনভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে।
২। মুদারাবা মুক্কাইয়াদা
যে মুদারাবা চুক্তিতে ব্যবসার স্থান, ব্যবসার ধরন, সময়সীমা, অংশীদারগণের সংখ্যা, মালামাল ক্রয়ের বিবরণ, কোথায় বিক্রয় করবে ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়গুলো নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। তাকে মুদারাবা মুক্কাইয়াদা বলে। এ পদ্ধতিতে উদ্যোক্তার পূর্ণ স্বাধীনতা থাকে না। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী সাহেবে আল মালের নির্দেশ মোতাবেক উদ্যোক্তাকে অবশ্যই ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে তা অবৈধ হবে।
এ পদ্ধতিতে ইসলামী ব্যাংক উদ্যোক্তাকে আর্থিক পুঁজি দিয়ে থাকে। ব্যবসার লাভ ব্যাংক এবং উদ্যোক্তা পূর্ব নির্ধারিত পারষ্পরিক সম্মতিক্রমে নির্ধারিত হয়। পরে তা উভয়ে ভাগ করে নেয়। ব্যবসায় যদি প্রকৃত লোকসান হয় তবে পুঁজির মালিক হিসেবে ব্যাংককেই সমস্ত লোকসান বহন করতে হয়। এটিই ইসলামী শরীয়ার নির্দেশ।
মুদারাবা দুই প্রকার হতে পারে। যেমনঃ-
১। মুদারাবা মুতলাক
২। মুদারাবা মুক্কাইয়াদা
১। মুদারাবা মুতলাক
যে মুদারাবা চুক্তিতে ব্যবসার স্থান, সময়সীমা, শ্রেণী, অংশীদারগণের সংখ্যা, ব্যবসার প্রকৃতি, পরিধি ইত্যাদি কিছুই নির্দিষ্ট থাকে না তাকে মুদারাবা মুতলাক বলা হয়। এ পদ্ধতিতে যে কোন স্থানে, যে কোন পণ্যের স্বাধীনভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে।
২। মুদারাবা মুক্কাইয়াদা
যে মুদারাবা চুক্তিতে ব্যবসার স্থান, ব্যবসার ধরন, সময়সীমা, অংশীদারগণের সংখ্যা, মালামাল ক্রয়ের বিবরণ, কোথায় বিক্রয় করবে ইত্যাদি যাবতীয় বিষয়গুলো নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। তাকে মুদারাবা মুক্কাইয়াদা বলে। এ পদ্ধতিতে উদ্যোক্তার পূর্ণ স্বাধীনতা থাকে না। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী সাহেবে আল মালের নির্দেশ মোতাবেক উদ্যোক্তাকে অবশ্যই ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে তা অবৈধ হবে।
এ পদ্ধতিতে ইসলামী ব্যাংক উদ্যোক্তাকে আর্থিক পুঁজি দিয়ে থাকে। ব্যবসার লাভ ব্যাংক এবং উদ্যোক্তা পূর্ব নির্ধারিত পারষ্পরিক সম্মতিক্রমে নির্ধারিত হয়। পরে তা উভয়ে ভাগ করে নেয়। ব্যবসায় যদি প্রকৃত লোকসান হয় তবে পুঁজির মালিক হিসেবে ব্যাংককেই সমস্ত লোকসান বহন করতে হয়। এটিই ইসলামী শরীয়ার নির্দেশ।
Comments
Post a Comment