স্বাধীনতার পর প্রায় পয়তাল্লিশটি বছর পেরিয়ে গেছে। অনেক লড়াই করেছে বাংলাদেশ। পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ নদী বিধৌত এই বদ্বীপটি বরাবরই জোয়ার ভাটার টান দ্বারা প্রভাবিত। এখানে নানান মানুষের পদধ্বনি। চাইলেও তাই নৃতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্যকে অতিক্রম করা যায় না। এখানকার মানুষের মনের ব্যারোমিটার খুব দ্রুত ওঠা নামা করে। তুচ্ছ তাচ্ছিল্য দ্বারাই প্রভাবিত হয় বেশি। ইউরোপ, আমেরিকা এমনকি আফ্রিকার মানুষদের মধ্যে অনেক বৎসরে যে দৃঢ়তা লক্ষ্য করা যায় এখানে তা আপাতঃ জমাট বাঁধলেও দু একটা ঘন বর্ষনে হঠাৎ করেই সবকিছু ধুয়ে মুছে ভাসিয়ে নিয়ে যায় আর তাতে তার পাথর আর কংকরময় অবয়ব বেরিয়ে আসে। একই বাস্তবতা তাই বার বার ফিরে ফিরে আসে। মানুষ অনেক সময় নিজেই জানে না কেন সে এমন সব আচরন করে।
সত্যিই ভাবতে অবাক লাগে। এর ব্যাতিক্রম একজনই। কোথায় যে পেয়েছিলাম তাকে! যিনি তার ক্ষণজন্মা ৫৫ বছরের জীবনেই দেখিয়ে দিয়ে গেছেন দেশের জনগণের জন্য আমাদের অবস্থান কি হওয়া উচিত। মুজিবময় বাংলার আমাদের ঐ এক সবে ধন নীলমনি যার কর্মের মধ্যেই বাংলার রাজনীতি আবর্তিত। বেহাল বাঙ্গালীর হালও ঐ একটাই। মুজিব মূলতঃ অগতির গতি।
দীর্ঘ রাজনীতির পথ পরিক্রমায় তাকে বাদ দিয়ে অনেকেই কিছু একটা দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছে। আসলে সবার হয় না। হবেও না হয়ত। চেতনার মূল ¤্রােত থেকে সরে গিয়ে পথ হারা বাঙ্গালি আর কোথায় দাঁড়াতে পারে।
চারিদিকে এখনও বিস্তর ষড়যন্ত্রের জাল। অনেক কিছুরই চেষ্টা । যারা জেলে আছে তাদের সর্বনাশের ভয়ই তাদের অন্তরের ভেতরটাকে কুড়ে কুড়ে খায। তারা জানে তাদের ক্ষত কোথায়। এতো বছরে পাপ এতো সহজে ধুয়ে মুছে যায় না।
নেতা হিসাবে শেখ মুজিব আজও সমান জনপ্রিয়। যার কোন বিদ্যা বুদ্ধি নেই তারও আজ বুঝতে বাকি নেই মুজিব আমাদের নিত্য দিনের সাথী।
সর্বশেষ যে কথা বলে শেষ না করলে এই লেখা অপূর্ণ থেকে যাবে তা হলো আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে দুএকটা কথা। এই ছোট্ট ভূমিকায় তার বিরাট ভূমিকার কথা টানা সম্ভব নয়। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে ১৯৭৫ সালে আমরা মুজিবকে হারিয়েছিলাম। সেই চেতনার মশাল হাতে নিয়ে ১৯৮১ সাল থেকে আজও এই বয়সে আমাদের জাতীয় রাজনীতির হাল ধরে আছেন। মুজিব কন্যা হওয়া সত্ত্বেও এতটা সময় লেগেছে। বাংলাদেশ নামক জাহাজ ২০১৬ সালে এসে যে একটা স্বচ্ছ সুন্দর বন্দরে নোঙ্গর করতে পেরেছে তার অনেকটা কৃতিত্ব তার। বিশেষ করে ২০০৭ সনের পর থেকে এ পর্যন্ত যে ধারাবহিকতা তিনি দিয়েছেন তার তুলনা মেলা ভার। বাংলার রাজনীতির অর্জন তাই তার কাছে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ থাকবে।
মুজিবকে স্মরন করি অসীম শ্রদ্ধায়। সেই সাথে সাথে আমাদের সবার প্রাণপ্রিয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও অভিবাদন।
সত্যিই ভাবতে অবাক লাগে। এর ব্যাতিক্রম একজনই। কোথায় যে পেয়েছিলাম তাকে! যিনি তার ক্ষণজন্মা ৫৫ বছরের জীবনেই দেখিয়ে দিয়ে গেছেন দেশের জনগণের জন্য আমাদের অবস্থান কি হওয়া উচিত। মুজিবময় বাংলার আমাদের ঐ এক সবে ধন নীলমনি যার কর্মের মধ্যেই বাংলার রাজনীতি আবর্তিত। বেহাল বাঙ্গালীর হালও ঐ একটাই। মুজিব মূলতঃ অগতির গতি।
দীর্ঘ রাজনীতির পথ পরিক্রমায় তাকে বাদ দিয়ে অনেকেই কিছু একটা দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছে। আসলে সবার হয় না। হবেও না হয়ত। চেতনার মূল ¤্রােত থেকে সরে গিয়ে পথ হারা বাঙ্গালি আর কোথায় দাঁড়াতে পারে।
চারিদিকে এখনও বিস্তর ষড়যন্ত্রের জাল। অনেক কিছুরই চেষ্টা । যারা জেলে আছে তাদের সর্বনাশের ভয়ই তাদের অন্তরের ভেতরটাকে কুড়ে কুড়ে খায। তারা জানে তাদের ক্ষত কোথায়। এতো বছরে পাপ এতো সহজে ধুয়ে মুছে যায় না।
নেতা হিসাবে শেখ মুজিব আজও সমান জনপ্রিয়। যার কোন বিদ্যা বুদ্ধি নেই তারও আজ বুঝতে বাকি নেই মুজিব আমাদের নিত্য দিনের সাথী।
সর্বশেষ যে কথা বলে শেষ না করলে এই লেখা অপূর্ণ থেকে যাবে তা হলো আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে দুএকটা কথা। এই ছোট্ট ভূমিকায় তার বিরাট ভূমিকার কথা টানা সম্ভব নয়। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে ১৯৭৫ সালে আমরা মুজিবকে হারিয়েছিলাম। সেই চেতনার মশাল হাতে নিয়ে ১৯৮১ সাল থেকে আজও এই বয়সে আমাদের জাতীয় রাজনীতির হাল ধরে আছেন। মুজিব কন্যা হওয়া সত্ত্বেও এতটা সময় লেগেছে। বাংলাদেশ নামক জাহাজ ২০১৬ সালে এসে যে একটা স্বচ্ছ সুন্দর বন্দরে নোঙ্গর করতে পেরেছে তার অনেকটা কৃতিত্ব তার। বিশেষ করে ২০০৭ সনের পর থেকে এ পর্যন্ত যে ধারাবহিকতা তিনি দিয়েছেন তার তুলনা মেলা ভার। বাংলার রাজনীতির অর্জন তাই তার কাছে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ থাকবে।
মুজিবকে স্মরন করি অসীম শ্রদ্ধায়। সেই সাথে সাথে আমাদের সবার প্রাণপ্রিয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও অভিবাদন।
Comments
Post a Comment