১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। উন্নয়নের প্রথম মহা পরিকল্পনা ছিলো এটি। সেই পদক্ষেপ বাধাগ্রস্ত হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্টে শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপরিবারে নিহত হওয়ার মধ্যে দিয়ে। তারপর দীর্ঘ বন্ধ্যাত্বের সময়। বাংলাদেশে আবারও উন্নয়নের ভাবনা দেখা দেয় নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি। বিদ্যুৎ খাতেই নেওয়া হয় যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ১৯৯৬ সালে এই খাতে যুগান্তকারী সিদ্বান্তটি আসে প্রাইভেট সেক্টর পাওয়ার জেনারেশন পলিসি ১৯৯৬ পাশ করার মাধ্যমে। এর আওতায় ১২৮২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায়ে ৯টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয় যার মধ্যে মেঘনাঘাট ৪৫০ মেগাওয়াট এবং হরিপুর ৩৬০ মেগাওয়াট যোগ হয়। বিদ্যুৎ খাতের গন্ডি পেরিয়ে ২০০৪ সালে এটা আরও ব্যাপক ও বিস্তৃত আকারে পাশ হয় প্রাইভেট সেক্টর ইনফ্রাস্ট্রাকচার গাইডলাইনস্ এবং এর অধীনে প্রায় ৩টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়। পরবর্তীতে ২০১০ সালে আসে অধিকতর প্রশস্ত দি পলিসি এন্ড স্ট্রাটেজী ফর পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ যার অধীনে প্রায় ৫০টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়।
পিপিপি বিদ্যুৎ খাতের গন্ডি পেরিয়ে অবকাঠামো উন্নয়ন খাত সহ আরও অনেক খাতে বিস্তৃত হয় এবং সাফল্যের সাথে উন্নয়ন সহযোগী হয়। এই সময় কালে বিশ্বব্যাংক আইপিএফএফ প্রকল্পের মাধ্যমে পিপিপি নির্ভর প্রকল্পে উন্নয়নের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে।
আইপিএফএফ এর মাধ্যমে বেশ কিছু প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়। পিপিপি-র সবচেয়ে বড় সাফল্য সূচিত হয় ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি নেতৃত্বে তারই অফিসে পরিচালিত হওয়ার মাধ্যমে।
সর্বশেষ পত্রিকা মারফত জানতে পারলাম শিক্ষা খাতেও পিপিপির প্রয়োগের বিষয়ে সিদ্বান্ত হয়ে গেছে?। ব্যাপারটা অত্যন্ত উৎসাহব্যঞ্জক। আশা করা যায় বিদ্যুৎ খাতের মতো শিক্ষা খাতেরও উন্নয়ন সূচিত হবে।
পিপিপি বিদ্যুৎ খাতের গন্ডি পেরিয়ে অবকাঠামো উন্নয়ন খাত সহ আরও অনেক খাতে বিস্তৃত হয় এবং সাফল্যের সাথে উন্নয়ন সহযোগী হয়। এই সময় কালে বিশ্বব্যাংক আইপিএফএফ প্রকল্পের মাধ্যমে পিপিপি নির্ভর প্রকল্পে উন্নয়নের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে।
আইপিএফএফ এর মাধ্যমে বেশ কিছু প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়। পিপিপি-র সবচেয়ে বড় সাফল্য সূচিত হয় ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি নেতৃত্বে তারই অফিসে পরিচালিত হওয়ার মাধ্যমে।
সর্বশেষ পত্রিকা মারফত জানতে পারলাম শিক্ষা খাতেও পিপিপির প্রয়োগের বিষয়ে সিদ্বান্ত হয়ে গেছে?। ব্যাপারটা অত্যন্ত উৎসাহব্যঞ্জক। আশা করা যায় বিদ্যুৎ খাতের মতো শিক্ষা খাতেরও উন্নয়ন সূচিত হবে।
Comments
Post a Comment