Skip to main content

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration

কেন আওয়ামী লীগকে আবারও নির্বাচিত করা উচিত OMAR KHALED RUMI

 


কেন
আওয়ামী লীগকে আবারও নির্বাচিত করা উচিত OMAR KHALED RUMI

PUBLISHED BEFORE GENERAL ELECTION OF BANGLADESH - 2018

আমরা সবাই জানি ১৯৪৯ সালের ২৩শে জুন তৎকালীণ পশ্চিম পাকিস্তানের অসন্তুষ্ট মুসলীম লীগ কর্মীদের সমাবেশে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ নামক একটি রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করে যার পুরো পাকিস্তানের ইউনিটটি নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলীম লীগ নামে পরিচিত লাভ করে পরবর্তীতে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে এই দলটিই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নাম গ্রহণ করে এবং স্বাধীন বাংলাদেশের কোটি মানুষের প্রাণের সংগঠনে পরিনত হয়

রাজনীতির গতিপথে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে পুরনো অভিজ্ঞ এবং অনেক চড়াই উৎরাই পার করা একটি দল প্রতিষ্ঠালগ্নে এর সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মতো জাঁদরেল নেতা আর এর পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন কালজয়ী নেতা, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো কিংবদন্তী

স্বাভাবিকভাবেই ইতিহাসের খাতায় আওয়ামী লীগের পাল্লা তাই সবসময়ই ভারী রাজনীতির মাঠ কখনওই কুসুমাস্তীর্ণ ছিলো না তৎকালীন সময়েও জাঁদরেল সব রাজনীতিবিদরা মাঠে ছিলেন ছিলেন শেরেবাংলা , কে,  ফজলুল হকের মতো দিগ¦ীজয়ী নেতাও তাছাড়াও ছিলেন আরও অনেকে বিশেষ করে মুসলীম লীগের দাপটের সামনে দাঁড়ানোই মুশকিল ছিলো কিন্তু আওয়ামী লীগ তার নিজস্বতার বলেই একটা অন্যরকম স্বকীয়তা অর্জন করতে পেরেছিলো পরবর্তীতে এটাই বাংলার রাজনীতির প্রেক্ষাপট রচনায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয় আর এসবের পেছনে সবচেয়ে বড় কুশীলব ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তিনি তার মেধা আর মননশীলতা দিয়ে সর্বোপরি তার একক ব্যক্তিত্ব  দ্বারাই আওয়ামী লীগকে একটা প্রকৃত রাজনৈতিক দলের অবয়ব দিতে পেরেছিলেন তার মধ্যে সততা আর পেশাদারিত্বের পুরোপুরি ছাপ ছিল

মুজিব পেরেছিলেন কারণ দাবীর ব্যাপারে তিনি ছিলেন অনমনীয় অথচ এসব দাবী আদায়ের ব্যাপারে তিনি কখনো সংকীর্ণতার পথ গ্রহণ করেননি উদারতা পরিহার করেননি পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ হওয়া সত্ত্বেও তার ভাবনা জুড়ে উভয় পাকিস্তানের কল্যানই মেশানো ছিলো আর এটাই অন্য সবার কাছ থেকে তাকে পৃথক করেছিলো ইতিহাসের পাতায় তাকে তাই কখনো কখনো কখনো জর্জ ওয়াশিংটন, মহাত্মা গান্ধী কিংবা  নেলসন ম্যান্ডেলার চাইতেও বড় নেতা ধরা হয় মূলতঃ এদের সবার চেয়ে তাকে অনেক জটিলতার মধ্য দিয়ে আগাতে হয়েছিল এই মুজিবের হাত ধরে যে দলটির বিকাশ তার মহত্ত্ব যে কোথায় লুকোনো তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না রাজনীতির মাঠে তাই আওয়ামী লীগকেই সবচেয়ে উদার সংগঠন হিসেবে দেখা যায়

১৯৭০ সালের নির্বাচনে মুজিবের নৌকার যখন জয় হলো তখনও কেউ ভাবতেই পারেনি ইতিহাসে তার পাতায় কি কাহিনী লিখতে যাচ্ছে বিজয়েও মুজিব কিন্তু অস্থির হলেন না বরং তাকে যখন বঞ্চিত করা হলো তিনি ব্যাপারটিকে ব্যক্তিগতভাবে না নিয়ে বাংলার মানুষের হাতে ছেড়ে দিলেন আর এই মহান সিদ্ধান্তই তাকে ইতিহাসের পাতায় অমরত্ব এনে দিলো তারা ঝাঁপিয়ে পড়ল এমন কি মুজিবের অনুপস্থিতিতেই দেশ স্বাধীন হলো ইতিহাসের পাতা নতুন করে লেখা হলো

১৯৭১ সালটা কেটে গেলো যুদ্ধে যুদ্ধে কিন্তু ১৯৭২ সালে এসে আমরা সেই মুজিবকেই  পেলাম রাষ্ট্র পরিচালনার মহান দায়িত্বে ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল অনেককেই অনেক কিছু বলতে শোনা যায় কিন্তু প্রকৃত চিত্র পাওয়া যাবে এইচ টি ইমামের লেখায় তার বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১-১৯৭৫ বইয়ে তৎকালীন সময়ের প্রকৃত চিত্রগুলোই ফুটে উঠেছে চেষ্টা আর আন্তরিকতার কোন কমতি ছিল না কিন্তু ঘরের শত্রু বিভীষনরা সব শেষ করে দিলো সবকিছুর পরও মুজিব প্রতিটি বিষয়ে কর্মপন্থা আর দিকনিদের্শনা এবং সেই সাথে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করে রেখে গেলেন ভালো হলো জাতির জন্য কিন্তু বাঙ্গালী বুঝতে পারলো না মুজিব মূলতঃ কি চেয়েছিলেন আজ ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে দেখার লোকের বড় অভাব কিন্তু যারা সমালোচনা করে তাদের অন্ততঃ একটু হলেও পিছনে ফিরে দেখা উচিত এমন কোন জায়গা নেই যেখানে মুজিবের পায়ের ছাপ পড়েনি এমন কোন বিষয় নেই যা তার বিবেচনায় ছিলো না মুজিব যা পারেননি তা হলো স্বার্থপর মানুষের অন্যায় চাহিদা মেটাতে আর এর জন্যেই তাকে  চরম মূল্য দিতে হলো তার রক্তে বাংলার মাটি রঞ্জিত হলো জাতির পিতার রক্তে আমাদের হাত রক্তাক্ত হলো এর চেয়ে লজ্জার আর কি থাকতে পারে

ভেবেছিলো মুজিবের মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে তারা যে কত বড় ভুল করেছিলো তা বলার অপেক্ষা রাখে না আসলে মানুষের মৃত্যু হয়, তার চেতনার নয় সেই চেতনায় উদ্দীপ্ত সময়ের দীপ্তি কালে কালে পৌঁছে গেলো গন্তব্যে

১৯৯০ সালে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে ছিলো তবুও তার ভূমিকা সে রাখলো রাজনীতির মাঠে প্রমান করে দিল যে কোন অবস্থানে থেকেই সঠিক ভূমিকাটা পালন করা যায় ফলও পেলো দলটি ১৯৯৬ সালে ঠিকই ক্ষমতায় এলো দলটি যদিও এরই মধ্যে ২১টি বছর পেরিয়ে গেছে তবুও দলটি ভুলে গেলো না তার করণীয় উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক সংস্কার, সেই সাথে রাজনৈতিক সংস্কার, ন্যায়বিচার আইনের শাসনের প্রতিষ্ঠা, কৃষিখাত, রাস্তাঘাট সহ বিদ্যুতে স্বাবলম্বীতা অর্জনের পাশাপাশি অন্যান্য সেক্টরেও উল্লেখযোগ্য অবদান ছিলো দলটির কিন্তু রাজনীতির মাঠে মূল্যায়ন সব সময় সঠিক ভাবে হয়না তার প্রমান আবারও মিললো  প্রতিক্রিয়াশীলদের জয় হলো আসলে হঠাৎ করেই কোন কিছু মুছে ফেলা যায় না

সব কিছু প্রমান হতে সময় লাগে সঠিক রাজনীতি প্রমানিত হতেও সময় লাগে বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হলো না ২০০৭ সালে এসে অবশেষে সবকিছু প্রমানিত হলো বদলে গেলো হিসাব প্রমানিত হয়ে গেলো কারা আসল কারা নকল আওয়ামী লীগ নিজেই নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে গেলো রাজনীতির মাঠে আওয়ামী লীগ একক ভাবে নিজের জায়গা তৈরি করে নিলো জনগনের হৃদয়ে শক্ত আসন পেলো

২০০৭ সাল থেকে ২০১৮ বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়কাল পুরো পৃথিবীকে চমকে দিয়ে একটা  দেশ জাতি মাত্র দশ বছরের মধ্যে মাথা তুলে দাঁড়ালো এমন কোন প্রকল্প নেই যা আওয়ামী লীগ হাতে নেয়নি রাস্তাঘাট নির্মান থেকে শুরু করে মহাশূন্যে কৃত্রিম উপগ্রহ প্রেরণ সবই বাস্তবতার মুখ দেখলো নিন্দুকদের মুখ দেখানোর কোন উপায় থাকলো না সমালোচনা করা তো দূরে থাক তারা এখন নিজেদের ঘর সামলানোতেই ব্যস্ত

রাজনীতির যখন এই হাল তখনই সামনে এসে দাঁড়িয়েছে নির্বাচন এখন প্রশ্ন একটাই কি সিদ্ধান্ত নেবে  গোটা জাতি, উন্নয়নের নাকি ধ্বংসের একটা কথা মাথায় রাখতে হবে দরিদ্র দেশগুলোর তালিকায় থাকা সেই বাংলাদেশই আজ মধ্যম আয়ের দেশ পুরো জাতি আজ মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে দেশী বিদেশী শত্রুর বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে প্রতিষ্ঠা পাওয়া অতোটা সহজ নয় সবই সম্ভব  হয়েছে বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ ধরে হাঁটা তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার উদার আর দূরদশী রাজনীতির কারণে

তাই সময় এসেছে ভাববার এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার বাংলার ভাগ্য শেখ হাসিনার হাতেই সুরক্ষিত

বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার হাতে মানায় বেশ

Comments

Popular posts from this blog

মিথ-পুরাণ ও বিষ্ণু দে-র কবিতা / সৈয়দ কওসর জামাল

মিথ কী ও কেন মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজ¯্র গ্রন্ত এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। বিচিত্র এসবের বিষয়, বিচিত্র এইসব গবেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই প্রেক্ষিতে মিথের কোনো  সৃনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারণ করা বেশ দুরুহ। কোনো পক্ষ থেকে নৃতত্বের পাঠকদের জানানো হয়েছে যে প্রাচীন ও আধুনিক সাহিত্যে তারা যে মিথের ব্যবহার দেখে থাকেন, তা আসলে মিথ-ই নয়। কেননা তাদের কোনো ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক সংযোগ নেই। কেউ আবার আধুনিক লেখদের ‘মিথোম্যানিয়া’ সম্পর্কেও পাঠকদের সতর্ক করেছেন, কারণ এ হল ইতিহাস থেকে প্রতিক্রিয়াশীল পশ্চাদপসারণ। এ সব সত্ত্বেও সাহিত্য মিথের ব্যবহার সক্রিয় আর বুদ্ধিবৃত্তি বা নন্দনতত্ত্বের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা মিথের আছে। বরং নৃতত্ত্ব ও মনোবিজ্ঞান মিথ সম্পর্কে আমাদের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মিথ সম্পর্কে ব্যাখ্যাও জটিল হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখার গবেষকরাই তাদের নিজস্ব তত্ত্বের আলোকে মিথকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেন। এখানে আমাদের বলার কথা এই যে মানবসমাজের গোড়ায় আদিম ধর্মীয় স্তর থেকে অবচেতন  মনের আধুনিক অ

UCPDC - 600 Bangla

ইউসিপিডিসি-৬০০ ধারা-১ঃ ইউসিপিডিসি-এর প্রয়োগঃ ইউসিপিডিসি এর ২০০৭ সালের সংশোধনী আইসিসি পাবলিকেশন ৬০০ এর বিধি বা ধারাসমূহ (স্ট্যাণ্ড বাই লেটার অব ক্রেডিট সহ) সকল এলসিতে প্রয়োগ হবে। এলসিতে নির্দিষ্ট কোন স্থানে উল্লেখ না করলে তা সকল পক্ষের উপরই কার্যকর হবে। ধারা-২ঃ সংজ্ঞা ঃ অন্য কোন অর্থে ব্যবহার না করলে এই বিধিতে এ্যাডাভাইজিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে বোঝাবে যে ইস্যুইং ব্যাংক এর অনুরোধে ঋণপত্র সুবিধা প্রদান করে। গ্রাহক বলতে সেই পক্ষকে বোঝাবে যার অনুরোধে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়। ব্যাংকিং কর্ম দিবস বলতে সেই দিনকেই বুঝাবে যেদিন ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট স্থানে উক্ত বিধি অনুযায়ী নিয়মিতভাবে তার প্রত্যাহিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। বেনিফিসিয়ারী বলতে সেই পক্ষকে বুঝাবে যার পক্ষে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশন বলতে সেই প্রেজেণ্টেশনকে বুঝাবে যা ঋণের সকল শর্তানুযায়ী করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক আদর্শ ব্যাংকিং চর্চার আওতাধীন। কনফার্মেশন বলতে কনফার্মিং ব্যাংক এর পাশাপাশি ইস্যুইং ব্যাংক কর্তৃক সুনির্দিষ্টভাবে একটি কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশনকে অনুমোদন ঝুঝায়। কনফার্মিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে ঝুঝা

ইতিহাসের কবি, কবির ইতিহাস : জীবনানন্দ দাশ / সৈয়দ কওসর জামাল

What thou lov`st is thy true heritage! উত্তরাধিকার হিসেবে আমরা যা কিছু পাই, তার মধ্যেকার ভালোটুকু এবং ইতিহাসের প্রতি যথাযথ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশের ক্ষেত্রে এজরা পাউন্ডের এই পংক্তিটি প্রবাদ হয়ে আছে। এই হেরিটেজ-এর প্রতি মমত্ব যেমন সমাজবদ্ধ মানুষের সহজাত, কবিও তেমনি এখানে খুঁজে পান তাঁর ইতিহাসচেতনার আধারটিকে। হেরিটেজ যেমন ইতিহাস হয়ে ওঠে, এই ইতিহাসও তেমনি কবিতার হেরিটেজ হয়ে যায়। ইতিহাস বিচ্ছুরিত আলো কবির মুখে পড়ে, আর কবিতাও সেই আলোর স্পর্শ পায়।     ইতিহাসে আছে আমাদের রাষ্ট্রীয় ও সমাজজীবনের এক ব্যাপক বিস্তার। এই বিস্তারের দিকে কবিকেও চোখ রাখতে হয়। তবে তা পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্যের জন্য নয়, ইতিহাসের ভিতরের সারসত্যটুকু ও ইতিহাসের মর্মকথাটিকে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির অলোকে খুঁজে নেওয়ার জন্য। কবির চেতনার আলোকে ইতিহাসের দুএকটি মর্মকথা বা সত্যসূত্র শুধু উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। একেই আমরা কবির ইতিহাসচেতনার বলি, যা বহুস্তরীয়, আর তাকে প্রকাশিত হতে দেখি কবিতায় কতো বিচিত্র ভঙ্গিতে। কাব্যপ্রক্রিয়ার এই চেতনা অতি সূক্ষ্মভাবে এক বিশেষ মাত্রা যোগ করে দেয়। অন্য সে কবিতা ইতিহাস নয় ইতিহাসের সারমর্মটুকু বুকে ধরে রাখে। ইতিহাসপাঠে