Skip to main content

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com

Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration

জেরুজালেম, প্যালেস্টাইন ও কেনান JERUSALEM, PALESTINE AND CANAAN

কেনান সম্পর্কে উইকিপিডিয়ায় প্রথম যে লাইনটা লেখা হয়েছে তা হলো,

Canaan was a Semitic-speaking civilization and region of the southern levant in the ancient Near East during the late 2nd millennium BC.
এই লাইনটার মধ্যে যে কথাটা বলা হয়েছে Canaan সম্পর্কে তা বুঝতে হলে প্রথমে যে শব্দ বা শব্দগুচ্ছের মানে জানতে হবে তা হলো Semitic-Speaking, Levant, Ancient Near East ইত্যাদি।
এবার তাহলে দেখা যাক Semitic-Speaking বলতে কাদেরকে বুঝায়। এ সম্পর্কে বলা হয়েছে,
The Semitic languages are a branch of the Afro-Asiatic language family. They included Arabic, Amharic, Hebrew, and numerous other ancient and modern languages.
এটা আরও পরিষ্কার হবে যদি এর সাথে সাথে এটাও জেনে নেই যে কোন কোন এলাকার লোক এই ভাষায় কথা বলে।
They are spoken by more than 330 million people across much of West Asia, the Horn of Africa, and laterly North Africa, Malta, West Africa, Chad, and in large immigrant and expatriate communities in North America, Europe, and Australasia.
তাহলে Semitic-Speaking এর ব্যাপারে কিছুটা হলেও জানা গেলো।
এবার আসা যাক Levant এর কথায়। Levant বলতে মূলত: ভূ-মধ্যসাগরের পূর্ব তীরবর্তী দেশগুলোকে বুঝায়। এটা অন্তর্ভূক্ত করে বর্তমান ইসরায়েল, জর্ডান, লেবানন, সিরিয়া, প্যালেস্টাইন ইত্যাদি দেশগুলোকে আর লেবাননের অবস্থান বুঝাতে গিয়ে Southern Levant এর কথা বলা হয়েছে। তাহলে তো বোঝাই যাচ্ছে এটা ইসরাইল, প্যালেস্টাইন, জর্ডান এর পাশাপাশি দক্ষিণ লেবানন, দক্ষিণ সিরিয়া এবং সিনাই পেনিনসুলাকে অন্তর্ভূক্ত করে। তাহলে বোঝা গেলো কেনান জায়গাটা আসলে কোথায় ছিলো?
আর এর পাশাপাশি পেনিনসুলা কথাটাও একটি পরিষ্কার করে নেই। কারণ পরবর্তীতেও এটা লাগবে। কারণ ইতিহাস খ্যাত এবং ধর্মীয় দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই সিনাই উপত্যাকায় এসেই কিন্তু মোশি তার দলবল বা লোকজন যাই বলি না কেন জড়ো হয়েছিলেন।
Peninsula শব্দটি দুটো শব্দের যোগফল। একটি হলো Panae যার অর্থ প্রায় আর অন্যটি Insula যার অর্থ Island. তাহলে Peninsula শব্দের অর্থ দাঁড়াচ্ছে প্রায় দ্বীপ। সৌদি আরবের দিকে তাকান। এর তিনদিকেই সাগর। যা প্রায় দ্বীপ। শুধু এক দিকেই ভূখন্ডটি মূল স্থল ভাগের সাথে জুড়ে আছে। আর এটুকু জুড়ে না থাকলে তো এটা দ্বীপই হয়ে যেতো। আর তখন এটাকে Arabian Peninsula না বলে Arabian Island বলা হতো। Sinai ও একটি Peninsula. এটা মিশরের একটি Peninsula. এর পশ্চিমে Gulf of Suez আর পূর্ব দিকে Gulf of Aqaba. আর নিচের দিকটায় অর্থাৎ দক্ষিণ দিকে লোহিত সাগর বা Red Sea. এর উপরে দিকে যদিও Mediterranean Sea বা ভূমধ্যসাগর তাহলে তো এটার চারদিকে পানি থাকায় দ্বীপ হয়ে যাওয়া কথা। কিন্তু এটার পূর্ব এবং পশ্চিমে কিছু অংশ এশিয়া আর কিছু অংশ আফ্রিকার সাথে লেগে থাকায় অনেকটা বাদুড়ের মতো ঝুলে আছে আর এটাকে একটা দ্বীপ হওয়ার হাত থেকে বাঁচিয়েছে।
এতক্ষণ পর্যন্ত শুধু কেনান বা Canaan জায়গাটা কোথায়, তা বলার চেষ্টা করলাম। এবার তাহলে কেনানের ইতিহাস সম্পর্কে কিছুটা জানা যাক।
Archaeology and history থেকে যদি খবর নেই তাহলে জানা যায় যে খ্রি: পূ: ৪০০০ বছর আগে এখানে যারা বসবাস করতো তারা মূলত শিকারী সম্প্রদায়। এরা আস্তে আস্তে কৃষিকাজ করতে শেখে এবং পাশাপাশি পশুপালন রপ্ত করতে শুরু করে ।
৪০০০ থেকে ৩৫০০ খ্রি: পূ: সময়কালটা যাকে Chalcolithic বলা হয় ঐ সময়টায় এরা ধাতুর ব্যবহার শেখে।
৩৫০০ থেকে ২০০০ খ্রি. পূ: সময়কালটা যাকে Early Bronze Age বলা হয় এই সময়টারও কোন লিখিত রেকর্ড পাওয়া যায় না। তবে এর পরবতী যে সময়টা অর্থাৎ ২০০০ থেকে ১৫০০ খ্রি: পূ: যাকে Middle Bronze Age বলা হয় এই সময়টায় ধীরে ধীরে নগর সভ্যতা গড়ে উঠতে থাকে।
বাইবেলের ভাষ্য অনুযায়ী যে সময় দাঁড় করানো হয়েছে তাতে এই সময়টাতেই আব্রাহাম, আব্রাম, আভ্রাম বা আমরা ইসলামে যাকে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) বলি তিনি মেসোপটেমিয়ার (Mesopotemia) উর (Ur) থেকে সিরিয়ার (Syria) হারানে গিয়ে পৌঁছান।
অতঃপর তার পুত্রদ্বয় হযরত ইসমাইল (আঃ) ও হযরত ইসহাক (আঃ) জন্মলাভ করেন। এদের মধ্যে হযরত ইসমাইল (আঃ) মক্কায় নির্বাসিত হন। আর হযরত ইসহাক (আঃ) এর পুত্র হযরত ইয়াকুব যিনি যাকোব (Jacobe) নামেও পরিচিত তিনি জন্মলাভ করেন। এই হযরত ইয়াকুব (আঃ) ই ইসরাইল নামে পরিচিত।
তার বারো জন পুত্রের মধ্যে একজন হলেন হযরত ইউসুফ (আঃ)। হযরত ইউসুফ (আঃ) এর সুবাদে ইয়াকুব (অঃ) মিশরে গমন করেন। সেখানে তার বংশধররা অর্থাৎ যারা বনি ইসরাইল নামে পরিচিত তারা প্রায় সাড়ে চারশ বছর অবস্থান করেন। অতঃপর তাদেরই বংশের একজন প্রতিনিধি যিনি একজন নবী ও রাসুল যার নাম মোশি (Moses) তিনি তার জনগণকে নিয়ে নীল নদ পাড়ি দিয়ে সিনাই (sinai) উপত্যাকায় এসে পৌঁছান। অতঃপর চল্লিশ বছর বিচরণের পর হযরত মুসা (আঃ) আল্লাহর কছে চলে যান।
এখানে বলে রাখা ভালো যে, হযরত ইব্রাহিম (আঃ) - কে আল্লাহ্ যে ভূমি দানের প্রতিজ্ঞা করেছিলেন বনি ইসরাইলরা তখনও সেখানে পৌঁছাতে পারেনি। অতঃপর আল্লাহ্র নির্দেশে হযরত মুসা (আঃ)-এর শিষ্য যশুয়া (Joshua) এই প্রতিশ্রæত এলাকা অর্থাৎ কেনান (canaan) জয় করতে সক্ষম হন। তাদের নামানুসারে জায়গার নামকরণ হয় ইসরাইল (Israel)।
এরপরও প্রায় চারশ বছর গত হয়। অতঃপর হযরত দাউদ (আঃ) (David) উক্ত এলাকা পুনরায় জয় করে রাজা ও মন্ত্রী হন। তার পুত্র হযরত সোলাইমান (আঃ) (King Soloman) প্রথম আল্লাহ্র ঘর (First Temple) নির্মাণ করেন। এটা কয়েকশ বছর টিকে ছিলো। ধারণা করা হয় এটা ৮৩২ খ্রি: পূ: নির্মাণ করা হয়েছিলো এবং ৫৮৭ খ্রি: পূ: ব্যাবিলনের রাজা নেবুচাঁদ নেজার (nebuchad Nezzar) জেরুজালেম (Jerusalem) আক্রমন করে এটা ধ্বংস করেন।
অতঃপর পারস্য স¤্রাট সাইরাস দ্য গ্রেট ব্যাবিলোনিয়ানদের (Babylonian) পরাজিত করেন এবং ইহুদীদের দাসত্ব থেকে মুক্ত করেন । এরপর তারা সেখানে দ্বিতীয় টেম্পল (Second Temple) নির্মাণ করে যা ৭০ খ্রি: পূ: রোমানদের (Roman) হাতে ধ্বংস হলে তারা আর কোন মন্দির নির্মাণ করতে পারেনি। পরবর্তীতে মুসলমানরা অর্থাৎ খোলাফায়ে রাশেদীনের (Rashidun Caliphate) সময়কালটাতে তারা জেরুজালেম জয় করলে ইহুদিদেরকে সেখানে প্রার্থনা করার অনুমতি দেওয়া হয়। তারা যেখানে প্রার্থনা করে সেটাকে The Western Wall বা Wailing Wall বা Katel বলে।
সে সময়কালটাতে ছিলাম অর্থাৎ ২০০০ থেকে ১৫০০ খ্রি: পূ: অর্থাৎ যে সময়টা ধর্মীয় দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তার ব্যাপারে একটু সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।
এর পরবর্তী সময়কালটা হলো ১৫০০ থেকে ১২০০ খ্রি: পূ:। সময়কালটাতে কেনান এলাকাটা বার বার মিশরের ফারাওদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে।
১২০০ খ্রি: পূ: থেকে পরবর্তীতে যীশু খ্রীস্টের আগমনের সময়ে ইতিহাসের মধ্যে যা জানা যায় তা হলো এই সময়টার শুরুর দিকটাতেই সম্ভবতঃ নবী হযরত স্যামুয়েল (আঃ) (Samuel), রাজা ও নবী হযরত দাউদ (আঃ), তার পুত্র হযরত সোলাইমান (আঃ) এদের আগমন ঘটেছিলো। তবে সোলাইমান (আঃ) - এর মৃত্যুর পর তার সা¤্রাজ্য বহুধা বিভক্ত হয়ে যায়। আর এই সময়টাতে Assyrian, Babylonian, Persian, Hellenistic (Alexander the Great - related to Greece) এবং Roman রা শাসন করে। অতপর ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে হযরত উমর (রাঃ) বাইজান্টাইনদের হাত থেকে জেরুজালেমের দায়িত্ব বুঝে নিলে সেখানে মুসলিম যুগের সূচনা হয়।

Comments

Popular posts from this blog

মিথ-পুরাণ ও বিষ্ণু দে-র কবিতা / সৈয়দ কওসর জামাল

মিথ কী ও কেন মিথ বিষয়টিকে জানা ও বোঝার জন্য বিগত শতকের মধ্যবর্তী সময় থেকে নৃতত্ত্ববিদ, সমাজবিদ, এমনকি সাহিত্য সাহিত্য সমালোচকের মধ্যে উৎসাহের অন্ত নেই। অজ¯্র গ্রন্ত এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। বিচিত্র এসবের বিষয়, বিচিত্র এইসব গবেষকদের দৃষ্টিভঙ্গি। এই প্রেক্ষিতে মিথের কোনো  সৃনির্দিষ্ট সংজ্ঞা নির্ধারণ করা বেশ দুরুহ। কোনো পক্ষ থেকে নৃতত্বের পাঠকদের জানানো হয়েছে যে প্রাচীন ও আধুনিক সাহিত্যে তারা যে মিথের ব্যবহার দেখে থাকেন, তা আসলে মিথ-ই নয়। কেননা তাদের কোনো ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক সংযোগ নেই। কেউ আবার আধুনিক লেখদের ‘মিথোম্যানিয়া’ সম্পর্কেও পাঠকদের সতর্ক করেছেন, কারণ এ হল ইতিহাস থেকে প্রতিক্রিয়াশীল পশ্চাদপসারণ। এ সব সত্ত্বেও সাহিত্য মিথের ব্যবহার সক্রিয় আর বুদ্ধিবৃত্তি বা নন্দনতত্ত্বের সঙ্গে মানিয়ে চলার ক্ষমতা মিথের আছে। বরং নৃতত্ত্ব ও মনোবিজ্ঞান মিথ সম্পর্কে আমাদের আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। মিথ সম্পর্কে ব্যাখ্যাও জটিল হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখার গবেষকরাই তাদের নিজস্ব তত্ত্বের আলোকে মিথকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেন। এখানে আমাদের বলার কথা এই যে মানবসমাজের গোড়ায় আদিম ধর্মীয় স্তর থেকে অবচেতন  মনের আধুনিক অ

UCPDC - 600 Bangla

ইউসিপিডিসি-৬০০ ধারা-১ঃ ইউসিপিডিসি-এর প্রয়োগঃ ইউসিপিডিসি এর ২০০৭ সালের সংশোধনী আইসিসি পাবলিকেশন ৬০০ এর বিধি বা ধারাসমূহ (স্ট্যাণ্ড বাই লেটার অব ক্রেডিট সহ) সকল এলসিতে প্রয়োগ হবে। এলসিতে নির্দিষ্ট কোন স্থানে উল্লেখ না করলে তা সকল পক্ষের উপরই কার্যকর হবে। ধারা-২ঃ সংজ্ঞা ঃ অন্য কোন অর্থে ব্যবহার না করলে এই বিধিতে এ্যাডাভাইজিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে বোঝাবে যে ইস্যুইং ব্যাংক এর অনুরোধে ঋণপত্র সুবিধা প্রদান করে। গ্রাহক বলতে সেই পক্ষকে বোঝাবে যার অনুরোধে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়। ব্যাংকিং কর্ম দিবস বলতে সেই দিনকেই বুঝাবে যেদিন ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট স্থানে উক্ত বিধি অনুযায়ী নিয়মিতভাবে তার প্রত্যাহিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। বেনিফিসিয়ারী বলতে সেই পক্ষকে বুঝাবে যার পক্ষে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশন বলতে সেই প্রেজেণ্টেশনকে বুঝাবে যা ঋণের সকল শর্তানুযায়ী করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক আদর্শ ব্যাংকিং চর্চার আওতাধীন। কনফার্মেশন বলতে কনফার্মিং ব্যাংক এর পাশাপাশি ইস্যুইং ব্যাংক কর্তৃক সুনির্দিষ্টভাবে একটি কমপ্লাইং প্রেজেণ্টেশনকে অনুমোদন ঝুঝায়। কনফার্মিং ব্যাংক বলতে সেই ব্যাংককে ঝুঝা

ইতিহাসের কবি, কবির ইতিহাস : জীবনানন্দ দাশ / সৈয়দ কওসর জামাল

What thou lov`st is thy true heritage! উত্তরাধিকার হিসেবে আমরা যা কিছু পাই, তার মধ্যেকার ভালোটুকু এবং ইতিহাসের প্রতি যথাযথ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশের ক্ষেত্রে এজরা পাউন্ডের এই পংক্তিটি প্রবাদ হয়ে আছে। এই হেরিটেজ-এর প্রতি মমত্ব যেমন সমাজবদ্ধ মানুষের সহজাত, কবিও তেমনি এখানে খুঁজে পান তাঁর ইতিহাসচেতনার আধারটিকে। হেরিটেজ যেমন ইতিহাস হয়ে ওঠে, এই ইতিহাসও তেমনি কবিতার হেরিটেজ হয়ে যায়। ইতিহাস বিচ্ছুরিত আলো কবির মুখে পড়ে, আর কবিতাও সেই আলোর স্পর্শ পায়।     ইতিহাসে আছে আমাদের রাষ্ট্রীয় ও সমাজজীবনের এক ব্যাপক বিস্তার। এই বিস্তারের দিকে কবিকেও চোখ রাখতে হয়। তবে তা পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্যের জন্য নয়, ইতিহাসের ভিতরের সারসত্যটুকু ও ইতিহাসের মর্মকথাটিকে নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির অলোকে খুঁজে নেওয়ার জন্য। কবির চেতনার আলোকে ইতিহাসের দুএকটি মর্মকথা বা সত্যসূত্র শুধু উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। একেই আমরা কবির ইতিহাসচেতনার বলি, যা বহুস্তরীয়, আর তাকে প্রকাশিত হতে দেখি কবিতায় কতো বিচিত্র ভঙ্গিতে। কাব্যপ্রক্রিয়ার এই চেতনা অতি সূক্ষ্মভাবে এক বিশেষ মাত্রা যোগ করে দেয়। অন্য সে কবিতা ইতিহাস নয় ইতিহাসের সারমর্মটুকু বুকে ধরে রাখে। ইতিহাসপাঠে