Setara bibi under the lamp post - Literature - observerbd.com : The glittering city aroundLife is rich with red, blue light of neonWide sky over the headPieces of moonlight, scatteredAnd in that splashed pieces of meteorThose are taken by the scientists of NASASo height the civilization reachesThis city is the flow of happiness nowSome men like us pass the wayWith frustration
আবেগের কথা রাখো
সময় এখন অন্য রকম
ক্ষুধা আর তৃষ্ণা নিয়ে কথা হোক
কথা হোক কাম আর ক্রোধ নিয়ে
যে শৈশবের কথা বলছো
তাতো পেরিয়ে গেছে সেই গাঁয়ের দিনগুলোতে;
দেখছোনা এখন আমরা এই নগরে আছি
এখানে শিশুরা বিব্রত, বৃদ্ধরা হতাশ
যুবকরা আশাহত, তরুণীরা উদ্ভ্রান্ত
নেতারা দিগ্ভুল, ডাক্তাররা নীতিহীন
প্রকৌশলী চতুর আর আমাদের কথা বলছো
তার আগে বিচারকদের কথা বলি
বিচারের নামে যা কিছু সে শুধু প্রহসন;
আর ওহ্ হ্যাঁ, তুমি আমলাদের কথা জিজ্ঞেস করেছিলে
পৃথিবীর সব পাপ একটা সাপ হয়ে
যেন ঠিক ঠিক আশ্রয় নিয়েছে তাদের কোটের পকেটে;
আমি পক্ষাঘাতগ্রস্থ যুবককে চোখের সামনে
ধীরে ধীরে বৃদ্ধ হয়ে যেতে দেখেছি
অতঃপর মৃত্যু এসে তাকে নিয়ে গেছে
চিলের মতো ছোঁ মেরে;
আমার তবু এতোটা কষ্ট হয়নি
যতোটা হচ্ছে আজ এসব দেখে;
এ সমাজ আজ লন্ড্রীতে ইস্ত্রির আগে
জড়ো করে রাখা ঈষৎ ভিজানো কাপড়ের চেয়ে
দোমড়ানো মোচড়ানো;
এ পৃথিবী আজ মুখোমুখি সংঘর্ষের
শিকার চলন্ত দুটি বাসের অগ্রভাগ;
তোমরা কি এসব দেখেও দেখো না
সিরিয়ায় আহত শিশু মরছে বোমা আর বরফে;
গ্রেটা চেচাচ্ছে পৃথিবী গেলো বলে;
আর তুমি আর আমি
খানিকটা তেল, একটা ডিম আর লবণ
নিয়ে বসে আছি
গোটাটা আগুনে জ্বালাবো বলে;
ক্ষুধা আর তৃষ্ণার কোন রঙ নেই
আমাদের ক্ষুধা শুধু পেটেই লাগে
জেনে রেখো কারো কারো ক্ষুধা থাকে চোখে
আর তাইতো তারা অস্ত্রের বেসাতি করে
নইলে বাহাত্তর হাজার ডলার মাথাপিছু আয়ে পৌঁছানোর পরও
মানুষের যুদ্ধের আগ্রহ থাকে কি করে!
এই কি তবে পার্থক্য কুকুর আর মানুষে
তাই তো মানুষের কাছে আজ কুকুরও নিরাপদ নয়
এতোটা নোংরা হয়ে গেছে পৃথিবী;
আমাকে অপমান করো
প্রশ্ন তোলো আমার যোগ্যতার
বলি, প্রশ্ন করার মতো কতোটা অবকাশ আছে
তোমাদের আর আমার মাঝখানে;
জেনে রেখো অমরাত্মার কবি আমি
আমার হৃদয় জুড়ে সেই কাব্যসুধা
যা আজও পৃথিবীকে জাগিয়ে রেখেছে;
পৃথিবী নামক গ্রহ আজ কারো কারো কাছে
ইঁদুর ধরার মেশিন
কেউ কেউ বসে আছে ভীষণ বাহাদুর সেজে
মুখে তাদের বড় বড় বুলি
কেউ হচ্ছে কট্টর, কেউবা নমনীয়
কেউ বলছে জাত পাত ধর্ম তো সেই কবে উঠে গেছে;
মানলাম এসবের সবই
আজ শুধুই একটা প্রশ্ন
এতোটাই যদি মানবিক
তবে রাশিয়ায় সমাজতন্ত্রটা কেন উঠে গেলো মাত্র সত্তর বছরে!
এসবের সবই বুঝি আমি
তোমাদের ভেতরে লুকানো
আজন্মের অতৃপ্ত তৃষ্ণা
তোমাদেরই অন্ধ করে রেখেছে;
শিশুরা আজ আর তাই শিশু নেই
তারা হয়ে গেছে গিনিপিগ
তোমাদের অস্ত্রের পরীক্ষাগারে
বিজ্ঞান আজ তাই যতোটা না কল্যাণের
তারও অধিক অকল্যাণের হেতু;
সন্তানের একটা টুকরো রুটির জন্য
জীবন দিয়ে দেয় আহত পিতা
নারীর সম্ভ্রম বিক্রি হচ্ছে বাজার বসিয়ে
এরপরও জাতিসংঘে মিটিং বসছে;
মিথ্যের তবুও একটা সীমা-পরিসীমা থাকে
এ যে দেখছি তারও ধার ধারে না
প্রতিবাদীরা আজ তাই জমে গেছে বিশাল সব
ডিপ ফ্রিজের ভেতর;
আমি খুব ভালো করেই জানি
এসবের বিরুদ্ধে কেউ পোষ্টার ছাপাবে না
কিন্তু তবুও আমি জেগে থাকব
একটা মশাল হাতে দিন-রাত;
অমরাত্মার কাব্যসুধা আমার হৃদয়ে
প্রতিবাদ তাই আমার সবচেয়ে বড় ধর্ম
লালন কিংবা গৌতম
সবাই তো একটু শান্তিই খুঁজেছিলো
কজন বুঝেছে তাদের;
আজকাল খুব তর্ক হয়
কিন্তু হাজারো তর্কের চেয়ে
একটি ছোট কর্ম যে কতোটা উত্তম
কে বোঝাবে তাদের;
নেতায় ভরে গেছে দেশ
কর্মী হতে রাজী নয় কেউ আর
প্রিয় স্বদেশ আমার
তোমার কাছেই ফেরত চাই আমার শৈশব আবার।
সময় এখন অন্য রকম
ক্ষুধা আর তৃষ্ণা নিয়ে কথা হোক
কথা হোক কাম আর ক্রোধ নিয়ে
যে শৈশবের কথা বলছো
তাতো পেরিয়ে গেছে সেই গাঁয়ের দিনগুলোতে;
দেখছোনা এখন আমরা এই নগরে আছি
এখানে শিশুরা বিব্রত, বৃদ্ধরা হতাশ
যুবকরা আশাহত, তরুণীরা উদ্ভ্রান্ত
নেতারা দিগ্ভুল, ডাক্তাররা নীতিহীন
প্রকৌশলী চতুর আর আমাদের কথা বলছো
তার আগে বিচারকদের কথা বলি
বিচারের নামে যা কিছু সে শুধু প্রহসন;
আর ওহ্ হ্যাঁ, তুমি আমলাদের কথা জিজ্ঞেস করেছিলে
পৃথিবীর সব পাপ একটা সাপ হয়ে
যেন ঠিক ঠিক আশ্রয় নিয়েছে তাদের কোটের পকেটে;
আমি পক্ষাঘাতগ্রস্থ যুবককে চোখের সামনে
ধীরে ধীরে বৃদ্ধ হয়ে যেতে দেখেছি
অতঃপর মৃত্যু এসে তাকে নিয়ে গেছে
চিলের মতো ছোঁ মেরে;
আমার তবু এতোটা কষ্ট হয়নি
যতোটা হচ্ছে আজ এসব দেখে;
এ সমাজ আজ লন্ড্রীতে ইস্ত্রির আগে
জড়ো করে রাখা ঈষৎ ভিজানো কাপড়ের চেয়ে
দোমড়ানো মোচড়ানো;
এ পৃথিবী আজ মুখোমুখি সংঘর্ষের
শিকার চলন্ত দুটি বাসের অগ্রভাগ;
তোমরা কি এসব দেখেও দেখো না
সিরিয়ায় আহত শিশু মরছে বোমা আর বরফে;
গ্রেটা চেচাচ্ছে পৃথিবী গেলো বলে;
আর তুমি আর আমি
খানিকটা তেল, একটা ডিম আর লবণ
নিয়ে বসে আছি
গোটাটা আগুনে জ্বালাবো বলে;
ক্ষুধা আর তৃষ্ণার কোন রঙ নেই
আমাদের ক্ষুধা শুধু পেটেই লাগে
জেনে রেখো কারো কারো ক্ষুধা থাকে চোখে
আর তাইতো তারা অস্ত্রের বেসাতি করে
নইলে বাহাত্তর হাজার ডলার মাথাপিছু আয়ে পৌঁছানোর পরও
মানুষের যুদ্ধের আগ্রহ থাকে কি করে!
এই কি তবে পার্থক্য কুকুর আর মানুষে
তাই তো মানুষের কাছে আজ কুকুরও নিরাপদ নয়
এতোটা নোংরা হয়ে গেছে পৃথিবী;
আমাকে অপমান করো
প্রশ্ন তোলো আমার যোগ্যতার
বলি, প্রশ্ন করার মতো কতোটা অবকাশ আছে
তোমাদের আর আমার মাঝখানে;
জেনে রেখো অমরাত্মার কবি আমি
আমার হৃদয় জুড়ে সেই কাব্যসুধা
যা আজও পৃথিবীকে জাগিয়ে রেখেছে;
পৃথিবী নামক গ্রহ আজ কারো কারো কাছে
ইঁদুর ধরার মেশিন
কেউ কেউ বসে আছে ভীষণ বাহাদুর সেজে
মুখে তাদের বড় বড় বুলি
কেউ হচ্ছে কট্টর, কেউবা নমনীয়
কেউ বলছে জাত পাত ধর্ম তো সেই কবে উঠে গেছে;
মানলাম এসবের সবই
আজ শুধুই একটা প্রশ্ন
এতোটাই যদি মানবিক
তবে রাশিয়ায় সমাজতন্ত্রটা কেন উঠে গেলো মাত্র সত্তর বছরে!
এসবের সবই বুঝি আমি
তোমাদের ভেতরে লুকানো
আজন্মের অতৃপ্ত তৃষ্ণা
তোমাদেরই অন্ধ করে রেখেছে;
শিশুরা আজ আর তাই শিশু নেই
তারা হয়ে গেছে গিনিপিগ
তোমাদের অস্ত্রের পরীক্ষাগারে
বিজ্ঞান আজ তাই যতোটা না কল্যাণের
তারও অধিক অকল্যাণের হেতু;
সন্তানের একটা টুকরো রুটির জন্য
জীবন দিয়ে দেয় আহত পিতা
নারীর সম্ভ্রম বিক্রি হচ্ছে বাজার বসিয়ে
এরপরও জাতিসংঘে মিটিং বসছে;
মিথ্যের তবুও একটা সীমা-পরিসীমা থাকে
এ যে দেখছি তারও ধার ধারে না
প্রতিবাদীরা আজ তাই জমে গেছে বিশাল সব
ডিপ ফ্রিজের ভেতর;
আমি খুব ভালো করেই জানি
এসবের বিরুদ্ধে কেউ পোষ্টার ছাপাবে না
কিন্তু তবুও আমি জেগে থাকব
একটা মশাল হাতে দিন-রাত;
অমরাত্মার কাব্যসুধা আমার হৃদয়ে
প্রতিবাদ তাই আমার সবচেয়ে বড় ধর্ম
লালন কিংবা গৌতম
সবাই তো একটু শান্তিই খুঁজেছিলো
কজন বুঝেছে তাদের;
আজকাল খুব তর্ক হয়
কিন্তু হাজারো তর্কের চেয়ে
একটি ছোট কর্ম যে কতোটা উত্তম
কে বোঝাবে তাদের;
নেতায় ভরে গেছে দেশ
কর্মী হতে রাজী নয় কেউ আর
প্রিয় স্বদেশ আমার
তোমার কাছেই ফেরত চাই আমার শৈশব আবার।
Comments
Post a Comment