Skip to main content

Posts

Showing posts from January, 2017

Fabricare receipt 01 08 2024

আমার আনন্দ, আমার বিষাদ

আমার আনন্দ, আমার বিষাদ If life gives you Lemons then sell it .......and by clothes. ....... Collected কাপড়-চোপড় কেনার শখ আমার বরাবরের। সেই ছোট বেলা থেকে ধারাবাহিক সংগ্রামী জীবনের এখনও মেঘ কখনও রোদ্দুরের মতো কিছুটা স্বচ্ছলতা কিছুটা অসচ্ছলতার মধ্যেই আমার বেড়ে ওঠা। তাই বলে রুচির সাথে কখনও আপোষ করিনি। আমি প্রয়োজন হলে কেনাকাটা থেকে দূরে থেকেছি। তবুও সস্তা জিনিস কিনে পস্তানোর মতো মানসিকতা আমার কথনও ছিলো। বরাবর আমার ভালোটাই চাই। তার জন্যে আপেক্ষা করতে তৈরি আছি। জীবনের সর্বত্র আপোষ নয়। অন্ততঃ রুচির ক্ষেত্রে। অনেকেই এ নিয়ে অনেক কথা বলে। বলাটাই স্বাভাবিক। আমি যা করি তা আমার সামর্থ্যরে বাইরে। তবুও করি। আমার স্বপ্নগুলো এমনই। চাওয়াগুলোও এমন। বা¯বতা আরও কঠিন। দুটো যেন সমান্তরাল রেল লাইনের মতো। কখনও এক বিন্দুতে মেলে না। তবুও দিন চলে যাচ্ছে। বহুবার ঋণগ্রস্থ হতে হতে ক্লান্ত হয়েছি। আল্লাহর অসীম রহমতে আবার সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। তবুও স্বভাবের পরিবর্তন হয়নি। ঘোড়ার ক্ষুরের মতোই। সহজে ক্লান্ত হয় না।     আমার জীবনে এরকম বদ অভ্যাস আরও আছে। ছোট বেলা থেকে রাত জেগে পড়াশুনা করা। এটা একটা দারুণ বদ অভ্যাস। আমি অ

ONCE I LOVED HELEN

  Helen works in a garments company. I am a bus conductor. we live in the same slum area. We are directly in happiness and sorrow both of us for our living side by side residence. But we never talked each other in respect of our context of lives. This is because Helen is married and me also. Though Helen does not say anything about her yet I am aware of her life from the discussion of others. The family of Helen lives in the village. The family faces scarcity with a number of her brothers and sisters. Out of this situation she comes to Dhaka for want of an employment. An employment is also arranged in a garments company. Days passed. Jamal Bhai came into contact with her as a result of work together. Thereafter marriage and leading a family life. She was good in education. She is SSC in science group. I respect her for this, but remain in far. She does not know anything about this. My story of life is not very enchanting. I was a street boy, became introduced with senior

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখালেখি

কোন চেতনা বা বাস্তবতাই ততক্ষণ পর্যন্ত পুরোপুরি সার্থকতা লাভ করে না যতক্ষণ পর্যন্ত না সেটা সমাজের সর্বস্তরের মানুষের প্রাণের অনুভূতিতে পরিনত হয়। কি উন্নয়ন, কি রাজনীতি , কি সামাজিক পরিবর্তনের অঙ্গীকার সব কিছুই ভাসা ভাসা থেকে যাবে যতক্ষণ পর্যন্ত না আমরা মুখে যা বলব তা অন্তরে বিশ্বাস করব। জীবনের সর্বত্রও এর ছাপ মেলে । সে প্রসঙ্গে একটু পরেই আসছি। ১৯৭১  সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা স্বাধীন হলাম অথচ আজ এত বছর পরও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে আমরা মানসিক ভাবে কতটা তৈরী ছিলাম। এই প্রশ্ন আজ আসত না যদি সে দিনের বাস্তবতায় এই অপ্রিয় সত্যগুলোকে ঝালাই করে নেওয়া হতো। আমরা ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এমন একজন মহান নেতাকে পেলাম যার উপস্থিতিই বাংলাদেশের জন্যে বিরাট পাওয়া। শেখ মুজিবের তো আমাদের হাতে ধরে কিছু করে দেওয়ার প্রয়োজন ছিলো না। তিনি ছিলেন এটাই যথেষ্ট ছিলো। আমরা বাকীটুকু করে নিতে পারলাম না। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে এসে আমরা ইতিহাসের সবচেয়ে চরম এবং জঘন্যতম কাজটাই করে বসলাম। পিতার রক্তে হস্তপদ রক্তাক্ত করলাম। এটা করেই ক্ষান্ত হলাম না। বিশ্ববাসীকে সেটা সদর্পে জানালামও। অবাক পৃথিবী আরও অবাক হয়ে একটা জাতীর জাতীয় নির্

আযোড় যোড়ন

আমজাদ আলী কোনোমতেই পরাজয় স্বীকার করার পাত্র নয়। পাত্র বা পাত্রীর হালাত যাই হোক না কোন তাদের একটা হিলা তিনি করেই দেবেন তা সে যে করেই হোক। তাছাড়া স্বল্প শিক্ষিত আমজাদ আলী এমনিতে কেতাদুরস্ত। তার উপরে ঘটক হিসাবে আমজাদ আলী তার জীবনের শুরুতেই একটি বিষয় অত্যন্ত ভালোভাবে জেনে গেছে। বিবাহের ক্ষেত্রে সামান্য একটু এদিক ওদিক করা ইসলামেও জায়েজ। আমজাদ আলী এই সামান্য মতের বিষয়টিকে তার নিজের মতো করেই ব্যাখ্যা করে। পাত্র যদি তালগাছের মাথায় উঠে বসে থাকে আর পাত্রী যদি গাছের গোড়ায় মাদুর পেতে বসে আমজাদ আলী বিয়ে পড়িয়ে দেন। আমজাদ আলীর কাছে সবই সম্ভব। এ কারনে অবশ্য আমজাদ আলীর সুনামও বিস্তর। এই সুবাদে তিনি দরিদ্র অসহায় পিতামাতার ভরসারও কেন্দ্রস্থল। কেউ কেউ বলে আমজাদ আলী নিদারুন সত্তয়াবের কাজ করছে। কন্যাদায়গ্রস্ত পিতারা হাঁফ ছেড়ে বাঁচছে। তবে অনেকের কাছেই আবার আমজাদ আলী সাক্ষাত যমদূতত্ত। যাদের সর্বনাশ হয়েছে তাদের কথা থেকেই বলছিলাম। আমজাদ আলীর কথা শুনলে তাদের যেমন হুস থাকে না তেমনি গায়েও কাঁটা দেয়। আমজাদকে পারলে তারা চিবিয়ে খায়। কিন্তু শত হলেও ঘটক। সবারই একটু আধটু কাজে লেগে যায়। তাই বিরক্ত হলেও সহজে মুখ ফুটে কে