Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2016

Fabricare receipt 01 08 2024

American Revolution

To many, this event was too localized to be considered part of a list that involves all of history. Yet, the shockwaves from this one event are still felt today. The American Revolution (1775-1783) took many ideas from the early civilizations of Greece and Rome and combined them with the Christian Bible to revolt against an authority that was unbending. They believed that every man (though at the time even that statement was narrowly defined) was equal and should be treated fairly. Only when the men and women of the new world rose up together was there a solid foundation for the beginning of a nation that in our modern world influences much around the globe. When an election is held in the United States, the world watches. The influence that America now has gives credence to the American Revolution being one of the greatest events in our history.

Battle of the Banking Trojans

Malware with the specific intent of targeting bank account information is commonly referred to as a banking Trojan. These Trojans are operated by gangs of cybercriminals that are becoming increasingly innovative, evolving the malware with new iterations of code and expanding their geographies. 2015 saw a major milestone as Zeus, which has led in the banking Trojan arena for years, fell from first place to fourth behind the Trojan known as Dyre. Dyre has rapidly and aggressively evolved since it first arose in 2014, with constant updates designed to evade detection by antivirus and static security mechanisms. These quick changes and feature-rich capabilities have no doubt contributed to its rise to the No. 1 spot. Despite Dyre’s rapid climb to the top,   IBM data shows a massive drop   in activity in the Dyre Trojan starting in November 2015, and recent reports suggested that authorities may have intervened. Some additional findings and dynamics at play in the banking Trojan w

বাংলাদেশ কোন পথে

১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পাকিস্তানের জন্মের মধ্যে দিয়ে পূর্ব বাংলার ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায়। একটি সংকর জাতি হিসেবে বরাবরই অস্থির প্রকৃতির এই জাতিটি তার ধর্ম, বর্ণ, সংস্কৃতির মতই বৈচিত্র্যময়। ১৯৪৭ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই ৭০ বছরে জাতিটি যে পথ পরিক্রমা অতিক্রম করেছে তা সত্যিই তার জাতিগত ঐতিহ্যে কোন কিছু যোগ করেছে নাকি দিনে দিনে অন্ধকারের অতল গহ্বরে নিয়ে গেছে সেটা অবশ্যই ভাববার বিষয়। সময় তার নিজস্ব গতিতে অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। পৃথিবীর বুকে অনেক অধঃপতিত জাতি মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড কিংবা ভিয়েতনামের মতো দেশগুলো বিশেষ একটা ঈর্ষনীয় অবস্থানে চলে এসেছে। অনেক জাতি তার খাতায় অনেক কিছু যোগ করেছে। কোন কোন জাতি শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক অর্জনের মধ্য দিয়ে বিশেষ নেতৃস্থানীয় অবস্থানে চলে এসেছে। এসব সাফল্যের খবর। আনন্দ আর আবেগের খবর। কিন্তু আমরা এই ৭০ বছরে কোথা থেকে কোথায় এলাম এটা ভেবে দেখেছি কি? এই দীর্ঘ সময়ে আমরা শুধুমাত্র অজস্র অমীমাংসিত প্রশ্নের জন্ম দিয়েছি যা নিয়ে আমাদেরকে আগামী আরও ২০০ বছর ঝাগড়া ঝাটি করতে হবে। এটা কোন অর্জন নয়। বরং এর চেয়ে আমরা যদি একটা জায়গায় স্থির হয়ে থাকতাম

অস্থির সময়ের গল্প

একটা অজানা শংকা সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। না জানি কখন কি হয়। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় আগেও দোয়া পড়ে বের হতাম। আয়াতুল কুরসি এবং অন্যান্য দোয়া পড়ে বুকের উপর তিন ফুক। তারপর সুবহানাল্লাহ্ বলতে বলতে সিড়ি থেকে নিচে নামা। এর সাথে বর্তমানে যা যুক্ত হয়েছে তা হলো দরোজার কাছে দাঁড়িয়ে এই একই দোয়া দরূদ স্ত্রী এবং দুই কন্যা সহ চার জনে পড়ে অতঃপর সবাই সবার বুকে ফুক দিয়ে বাইরে বের হওয়া। ব্যাপারটা আগে স্বাভাবিক ভাবেই করতাম। ইদানিং এটা করার সময় গলা বুক শুকিয়ে আসে। কারণ আর কিছু নয়। একবার বাইরে বের হলে ঘরে ফিরব তো? হঠাৎ করে এই ভাবনা কেন পেয়ে বসল। তার কারণ কারোরই অজানা নয়। এটা অদৃশ্য ভীতি আর শংকার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি আমরা। মুখ ফুটে কিছু বলি আর না বলি এটাই সত্য। যদিও এ পর্যন্ত কোনো কিছুই মহামারীর আকার ধারন করেনি। তবুও শান্তির সময়ে সামান্য অশান্তিও অনেক বেশী আতংক সৃষ্টি করে। একটা যুদ্ধ কালীন পরিস্থিতিতে অনেক কিছুই ঘটবে বলে ধরে নেওয়া হয়। কিন্তু বর্তমানে সেরকম কোন সময় এখনও আসেনি। তবুও খেলা জমে উঠেছে। ভীতির খেলা। যারা মাঠে নেমে পড়েছে তারা অদৃশ্য। সবাই যার যার মতো বলে। আসলে আমার মনে হয় লোকগুলো এখনও ধরা ছোঁয়ার বাইরে।